সত্যিকারের প্রেমে পড়লে আপনার যে অনুভূতি গুলো হবে

অনেকেই বলেন ‘ভালোবাসার অনুভূতি কেমন, প্রেমে পড়ার অনুভূতি কি ধরণের’। আবার অনেকে বলেন, ‘প্রেমে পড়লেই কি ছেলেমানুষের মতো ব্যবহার করতে হবে’। কিন্তু আসলে জানা থাকে না যে প্রেমের পড়ার ফলে যে অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা-ই ছেলেমানুষি কাজ করায়। সত্যিকার অর্থেই প্রেমে পড়ার ফলে মনের মধ্যে অন্য ধরণের অনুভূতির সৃষ্টি হয়। আপনি হয়তো কখনোই জানতেন না আপনার মধ্যে এই ধরণের অনুভূতি রয়েছে যা প্রেমে পড়ার পর টের পাওয়া যায়। সত্যিকার অর্থেই যদি আপনি প্রেমে পড়ে থাকেন তাহলে নিজের মধ্যে অনুভব করতে পারবেন এই বিশেষ এবং নতুন অনুভূতিগুলো।

১) অনেক কিছু করে ফেলতে পারার অনুভূতি
সত্যিকারের প্রেমে পড়লে এক ধরণের দিগ্বিজয়ী অনুভূতির জন্ম নেয়। যেনো সেই প্রেমটিকে ঘিরে সব কিছু করে ফেলা সম্ভব, সব বাঁধা পার করা সম্ভব। আপনি হয়তো জানতেনই না আপনার মধ্যে এতো স্পৃহা লুকিয়ে আছে।

২) হারিয়ে ফেলার ভয়
প্রেমে পড়লে সঙ্গীকে নিয়ে যে নতুন অনুভূতির সৃষ্টি হয় তা হচ্ছে হারিয়ে ফেলার বয়। এই ভয়ের কারণেই উদ্ভট অনেক কিছু করে ফেলেন প্রেমিক প্রেমিকারা।

৩) অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা
আগে হয়তো কোনো কিছু নিয়েই চিন্তা লাগতো না, কিন্তু প্রেমে পড়ার পর মনের মানুষটির সাধারণ ফোন না ধরার বিষয়টি অনেক বেশি দুশ্চিন্তার জন্ম দেয়, অনুভব করা যায় অনেক বেশি উদ্বেগ।

৪) অনেক বেশি ঈর্ষান্বিত হয়ে যাওয়ার অনুভূতি
প্রেমে না পড়লে আপনি কখনোই বুঝতে পারবেন না আপনার মধ্যে কতোটা ঈর্ষা বা হিংসা লুকিয়ে রয়েছে। মনের মানুষটি অন্য কারো সাথে হেসে কথা বললেই যেনো এই লুকোনো অনুভূতিতে খোঁচা লেগে যায়।

৫) দ্বিধায় পড়ে যাওয়া
কি করলে ভালো হবে এই জিনিসটি নিয়ে ভাবা বা কোনো কিছু নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার বিষয়টি যে এতোটা কঠিন তা প্রেমে পড়ার আগে টের পাওয়া যায় না একেবারেই। অনেক বেশি দ্বিধার সৃষ্টি হয় মনে।

৬) অসহ্য যন্ত্রণাদায়ক কষ্ট
ছোটোখাটো বিষয় যা অন্য কেউ করলে যা পাত্তা দেয়ারই কথা নয় সেই ছোটো বিষয়টি মনের মানুষটি করলে কি পরিমাণে কষ্ট পাওয়া যায় তা প্রেমে পড়লেই টের পাওয়া সম্ভব। কারণ প্রেম মনের মধ্যে জন্ম দেয় অসহ্য যন্ত্রণাদায়ক কষ্টের অনুভূতি।

৭) অবহেলার ভয়
সব সময় মনের মধ্যে ভয়ের অনুভূতি পাওয়া যায় প্রেমে পড়লে। অনুভূতি একেবারে অমূলক নয়। কারণ মনে হতে থাকে কখন যেনো মনের মানুষটির কাছ থেকে অবহেলা পাওয়া হয়ে যায়।

৮) অতিরিক্ত কিন্তু সত্যিকারের আশা
প্রেম মনে মধ্যে একধরণের অতিরিক্ত আশার অনুভূতির জন্ম দেয়। আশাটি অতিরিক্ত কিন্তু মিথ্যে কিছু নয়। প্রেমে পড়লে মনের মানুষটির কাছে অতিরিক্ত আশা করাটা আপনাআপনিই এসে যায়।

অল্প বয়সেই সফলতা পেতে যে বিসয়গুলো জানা খুব জরুরী !

আমাদের দেশে একটি ভালো চাকরী খুঁজে পেতেই ৩০ বছর বয়স পার হয়ে যায়। সেখানে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে ধনী হয়ে যাওয়া একটু অসাধ্য সাধনই বটে। অনেকের মতে বাবা/মামা/চাচার জোর না থাকলে একটি অসম্ভব একটি কাজ। কিন্তু আসলেই কিন্তু তা নয়। আমাদের অনেকের সমস্যা আমরা একসাথে একের অধিক দিকে ভাবতে পারি না।

এবং আমাদের মনের ভেতর কোনো কিছু একবার ঢুকে গেলে তার পেছনে ছুটে সময় পার করে দিই। এই কাজটি করা উচিত নয়। সব দিক বুঝে, নিজের জন্য ভালো বেশ কয়েকটি পথ খুলে নিলেই কিন্তু এই সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় খুব সহজে।

১) একদিক লক্ষ্য করে ছুটবেন না:
অনেকেই রয়েছেন যারা সরকারী চাকুরীর পেছনে হন্যে হয়ে ছুটতে থাকেন বা একদিক লক্ষ্য করে তা না পাওয়া পর্যন্ত তার পেছনে ছুটে চলেন। এই কাজটি করবেন না। একদিক লক্ষ্য করে ছুটতে যাবেন না। একটি স্থানে নিজেকে কিছুটা সেট করে নিয়ে নিজের স্বপ্নের পেছনে ছুটতে পারেন। অর্থাৎ কোনো একটি চাকুরীতে ঢুকে নিয়ে তবে সরকারী বা তার চাইতে বড় কোনো স্থানের চাকরী খোঁজার চেষ্টা চালিয়ে যান।

২) অর্থ উপার্জনের উপায় খুঁজুন:
শুধুমাত্র একটি চাকুরীর আশায় বসে থেকে ভাববেন না আপনি ধনী হয়ে যাবেন। চাকরির পাশাপাশি অন্য কিছু করুন। ছোটোখাটো কোনো ব্যবসা খোলার চেষ্টা করুন। নিজের উপার্জনের মাধ্যম বাড়িয়ে নিন ২৫ বছরের পর থেকেই।

৩) প্রতিটি অর্থের হিসেব রাখুন:
কোথায়, কখন, কি কারণে কতোটা অর্থ ব্যয় করছেন তার প্রত্যেকটির হিসাব রাখুন। বেহিসেবি অর্থ ব্যয় করে কখনোই ধনী হওয়া সম্ভব নয়। হয়তো মানুসগ আপনাকে কিপটে বলতে পারেন। কিন্তু তারপরও নিজের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে একটু টিটকারি হজম করে নিন।

৪) ধার বা লোণ না করার চেষ্টা করুন:
যদি প্রতি মাসেই আপনার ধার বা লোণ করে মাস পার করতে হয় তাহলে আপনি কখনোই নিজের উপার্জনের কিছুই রাখতে পারবেন না। মাস শেষে যদি কষ্টও হয় তাহলে একেবারে বিপদে না পড়লে ধার বা লোণ করার অভ্যাস গড়ে তুলবেন না। কারণ এটি এক ধরণের পিছুটানের মতোই কাজ করে।

৫) বুদ্ধি খাটিয়ে ইনভেস্ট করুন:
কোথায় কোন ব্যবসায় ইনভেস্ট করলে লভ্যাংশের কিছু অংশ আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে সে ব্যাপারে নিজেকে তৈরি করে নিন। নিজের বুদ্ধি এবং জ্ঞান কাজে লাগিয়ে ইনভেস্ট করার চেষ্টা করুন। এবং এমন স্থানে করুন যাতে আপনাকে লসের মুখে পরতে না হয়।

৬) একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য একটি লক্ষ্য পূরণের চেষ্টা করুন:
২৫/৩০/৩৫/৪০ বছর এভাবে করে একটি একটি করে প্ল্যান করে তা পূরণের চেষ্টা করুন। যেমন ২৫ বছর বয়সে এতো বেতনের চাকুরী এবং সেখান থেকে এতো টাকা সঞ্চয়ের লক্ষ্য, ৩০ বছর বয়সে এতো বেতনের চাকুরী বা ব্যবসা শুরু এবং এতো টাকা সঞ্চয়ের লক্ষ্য এভাবে প্ল্যান করে তা পূরণের চেষ্টা চালিয়ে যান।

৭) সঞ্চয় করুন যতোটা সম্ভব:
প্রতি মাসে যতোটা সম্ভব সঞ্চয় করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। আপনার যদি একটু হিসেব করে ব্যয় করে সঞ্চয়ের অভ্যাস থাকে তাহলে সেই সঞ্চয় ইনভেস্ট করে নিজেকে ধনী করার লক্ষ্য পূরণ করতে পারবেন।

৮) অতিরিক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনার পেছনে অর্থ ব্যয় বন্ধ করুন:
অতিরিক্ত এবং অযথা জিনিস কেনার অভ্যাস দূর করে ফেলুন একেবারেই। অনেকেরই দামী মোবাইল বা অন্যান্য অনেক কিছুর শখ থাকে। কিন্তু সেটা পড়ে করলেও চলবে। এখন একটু কষ্ট করে এই অযথা জিনিসগুলো ত্যাগ করে দিলে তা আপনার ভবিষ্যতটাকেই উন্নত করবে।

পুরুষের যে বৈশিষ্ট্য নারী মনকে প্রেমে পরতে বাধ্য করে !

প্রেমে পড়া মানুষের সহজাত প্রবণতা। আর প্রথম দর্শনে প্রেমের তো তুলনাই চলে না। নারীরা প্রথম দর্শনে এমনি এমনি কোনো পুরুষের প্রেমে পড়েন না। মূলত পুরুষদের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য এবং আচরণের কারণে মেয়েরা প্রথম দর্শনেই তাদের প্রেমে পড়ে যান। এখানে জেনে নিন পুরুষের সেই মনকাড়া বৈশিষ্ট্যের কথা।

১. পোশাক : প্রথম দর্শনে ভালো না লাগার অর্থ এই নয় যে, শেষ দর্শনে কোনো কাজ হবে না। তবে যাই বলুন না কেনো, একজন পুরুষের পোশাক-পরিচ্ছদ যেকোনো নারীকে মুহূর্তে ঘায়েল করতে পারে। স্মার্ট পোশাক রুচিশীল পুরুষের পরিচয় তুলে ধরে। আর প্রথম দর্শনেই এমন পুরুষের প্রেমে কে না পড়তে চান।

২. এলোমেলো সজ্জা : পুরুষদের অদ্ভুত এবং এলোমেলো স্টাইলের দারুণ ভক্ত নারীরা। তাই পরিপাটি নয় এবং রুক্ষ স্টাইলের ছেলেদের প্রেমে প্রথম দর্শনেই পড়ে যান মেয়েরা।

৩. সৌজন্যবোধ : আধুনিক ছেলেদের মাঝে নাকি সৌজন্যবোধ নেই। কিন্তু এ গুণে যে কেউ মুগ্ধ থাকবে। তাই সৌজন্যবোধসম্পন্ন ছেলেদের প্রেমে পড়েন মেয়েরা।

৪. নারীদের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ : প্রত্যেকের আত্মসম্মানবোধ রয়েছে। আর এর প্রতি প্রত্যেকের শ্রদ্ধাশীল থাকা ভদ্রতা ও সভ্যতার নামান্তর। নারীরা এমন পুরুষকে পছন্দ করেন যার নারীদের প্রতি শ্রদ্ধবোধ রয়েছে।

৫. আলাপী : আলাপচারিতা এমন এক বিষয় যার মাধ্যমে যেকোনো মানুষের মন জয় করা সম্ভব। পুরুষের আলাপচারিতায় মুগ্ধ হয়ে মেয়েরা নিমিষেই প্রেমে পড়ে যান।

৬. শৌখিন : এ ক্ষেত্রে শৌখিনতা বিলাসিতা নয়। পুরুষের দারুণ কিছু শখ নারীদের হৃদয় হরণ করতে পারে। তাই শখের মাধ্যমে রুচির জানান দেওয়া প্রত্যেক পুরুষের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

৭. দেহের ভাষা : এর মাধ্যমে নিজেকে মেলে ধরতে পারেন যেকোনো মানুষ। কারো অঙ্গভঙ্গির কারণে তাকে ভালো লেগে যাবে আপনার। তাই একটি মেয়ের কাছে পুরুষে দেহের ভাষা বেশ গুরুত্ব রাখে।

৮. মিল : প্রত্যেক মানুষ চান, তার মনের মানুষের সঙ্গে তার মন-মানসিকতা ও রুচিবোধের কিছু মিল থাকবে। বহু নারী প্রথম দর্শনেই প্রেমে পড়েন এসবের সামান্য মিলের কারণে। আর এর মাধ্যমেই গড়ে ওঠে দুজনের রসায়ন।

ভালোথাকার কিছু সুত্র

অংকে সঠিক উত্তর পেতে যেমন সূত্র জানতে হয়, তেমনি ভালো থাকতে চাইলেও মেনে চলতে হয় কিছু সূত্র। অনেক চেষ্টা করেও কেন জানি ভালো থাকতে পারি না আমরা। অফিসে কাজের চাপ, বাড়িতে হাজারো হিসাব, ব্যক্তিগত জীবনের টানাপোড়েন - সব কিছু ঠিক রাখার চাপ আমাদের পুরো সত্তাটাকেই অসুখী করে রাখে। এই ঘরে-বাইরের টানাপোড়েনেও নিজেকে খুশি রাখা এখন কোনো শিল্পের চেয়ে কম কঠিন নয়। তাই জেনে নিন ভালো থাকার ৬টি সূত্র।

১. থাকুন ফিট
মানের আনন্দের সবচেয়ে বড় চাবিকাঠি হলো শারীরিক সুস্থতা। শরীর ফিট না থাকলে কোনো কিছুতেই ভালো লাগা খুঁজে পাবেন না। সবকিছু ঠিক রাখার জন্য আপনাকে থাকতে হবে সুস্থ। হালকা ব্যায়াম আর লো ক্যালরি খাবারের মাধ্যমে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। এছাড়া বছরে অন্তত দু বার এন্ডোক্রিনোলজিস্টের সাথে কনসাল্ট করে হরমোনের লেভেল পরীক্ষা করিয়ে নিন। কারণ অবসাদ বা আনন্দ অনেকটাই নির্ভর করে হরমোনের ওপর। তাই হরমোনের লেভেল পরীক্ষা করা জরুরি। মনকে সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করা ভীষণ কঠিন কাজ। তার চেয়ে বরং শরীরটাকে একটু নিয়ন্ত্রণ করুন। এতে মনও অনেকটা ভালো থাকবে।

২. ছোট ছোট লক্ষ্য
অবাস্তব লক্ষ্যের দিকে ছুটে মরবেন না। বরং সহজসাধ্য লক্ষ্য নির্ধারণ করে সেটা পূরণ করার চেষ্টা করুন। এতে হতাশা কম হবে। আপনাকে সবচেয়ে বেশি চেনেন আপনি নিজেই। তাই সাধ আর সাধ্যের মধ্যকার দূরত্বটা বুঝতে হবে আপনাকেই। আশানুরূপ সাফল্য না পেলে তার মানে এই নয় যে আপনি একজন ব্যর্থ মানুষ। অন্যে কী সাফল্য পেল তা না ভেবে নিজের দিকে তাকান।

৩. অতিরিক্ত ভবিষ্যতের চিন্তা করবেন না
একটা সব সময় মনে রাখা উচিত যে, হাজার পরিকল্পনা সত্ত্বেও ভবিষ্যত সব সময়ই অনিশ্চিত। ভালো করে খেয়াল করে দেখুন, কত ধরনের ভালো লাগা, কত মূল্যবান মুহূর্ত আপনার জীবনকে ঘিরে রেখেছে। ভবিষ্যতের কথা বেশি ভাবলে অনেক সময়ই ছোট-ছোট প্রাপ্তিগুলো আমাদের নজর এড়িয়ে যায়। পরে কী হবে না ভেবে বর্তমানের সুন্দর অনুভূতিগুলোকে হেলাফেলা করবেন না।

৪. নিজেকে সময় দিন
যতই কাজের ব্যস্ততা থাকুক না কেন, নিজের ভালো লাগার কাজগুলোর জন্য সময় বের করুন। বাগান করুন, গান শুনুন, বই পড়ুন, মাঝে মাঝে বেড়াতে যান এদিক-ওদিক। নিজেকে সময় না দিলে কিন্তু আর সবকিছুর চাপ সামলানোর শক্তিটুকুও পাবেন না।

৫. কাঁদতে শিখুন
খুশি থাকতে চাওয়া মানে কিন্তু কষ্টকে জোর করে চেপে রাখা নয়। মুখে মেকি হাসি ঝুলিয়ে রাখলেই সুখী হওয়া যায় না। ভালো করে কাঁদতে শিখুন। কান্না হলো এক ধরনের ডি-টক্সিফিকেশন প্রসেস। কান্নার মাধ্যমে লুকিয়ে থাকা ভয় আর দুঃখ জাতীয় নেতিবাচক আবেগ একসাথে বের করে দেয়া হয়। এর ফলে নানা সমস্যার ভারে ভারাক্রান্ত মানুষ আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। খুব খারাপ লাগলে মাঝে মাঝে একটু কেঁদে নিন, মন বেশ হালকা হয়ে যাবে।

মেয়েরা কিভাবে ছেলেদের ফাদে ফেলে?

মেয়েরা মাঝে মাঝে নিরীহ গলায় বেশ মারাত্মক কিছু প্রশ্ন করে থাকেন যার উত্তর দেয়া আর নিজের পায়ে কুড়োল মারা ছেলেদের জন্য সমান কথা। কারণ এই প্রশ্নগুলো মেয়েরা ইচ্ছে করে ছেলেদের ফাঁদে ফেলে কথা শোনানোর জন্য করে থাকেন। যদিও সকলেই একইরকম নয় এবং সবাই সব প্রশ্ন করেন এমনটিও নয়। তারপরও নিচের এই ৯ টি প্রশ্ন ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কম বেশি সব মেয়েরাই তার ভালোবাসার মানুষটিকে করে থাকেন এবং সত্যিকার অর্থেই তাদের ফাঁদে ফেলেন। কারণ প্রশ্নের উত্তর দেয়াও বিপদ না দেয়াও বিপদ।

১) তুমি কি আমাকে পছন্দ করো?
যদিও তিনি জানেন আপনি তাকে পছন্দ করেন, তারপরও নিরীহ গলায় প্রশ্ন করবেন। এখন যদি আপনি বলেন হ্যাঁ তাহলে শুরু হবে নতুন প্রশ্ন। আর না হলে তো যোগাযোগই বন্ধ।

২) তুমি আমাকে কেনো পছন্দ করো?
পছন্দ করেন কি না তা জানার পর যে নতুন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে আপনার তা হচ্ছে কেনো পছন্দ করেন। যদি কোনো কিছু সুন্দর বলেন তবে মেয়েটি বলবেন, ‘শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্যই দেখলে’, আর যদি বলেন তুমি অনেক ভালো, তাহলেও গাল ফুলিয়ে বলবেন, ‘আমি কি সুন্দরী নই?’। সুতরাং যাই বলবেন বিপদ আপনার।

৩) তুমি কি কিছু চিন্তা করেছ?
যদি কোনো ব্যাপারে কথা বলার বা সিদ্ধান্ত নেয়ার থেকে থাকে বা আপনি যদি কিছু চিন্তা করেও থাকেন তাও এই প্রশ্নের উওর আপনার জন্য ডেকে আনবে বিপদ। কেনো জানেন? আপনি যদি বলেন হ্যাঁ করেছি, তখন তার বিপরীতে আপনাকে শুনতে হবে ‘এতো চিন্তার কি আছে’। আর যদি বলেন না, করিনি তাহলে আপনি শুনবেন ‘আমার ব্যাপারে তুমি কোনো চিন্তাই করো না’।

৪) তুমি কি আমার বান্ধবীদের পছন্দ করো?
খুব ভয়ানক একটি প্রশ্ন। যদি আপনি বলেন হ্যাঁ করি, তাহলে গাল ফুলিয়ে বলবেন ‘ও! তাই, আমাকে এখন পছন্দ নয়’। আর যদি না বলেন তাহলে ঝগড়ার জন্য প্রস্তুত থাকুন, কারণ তখন তিনি বলবেন, ‘আমার বান্ধবীরা কি খারাপ?’।

৫) আমাকে কি মোটা দেখাচ্ছে?
যতোটা সম্ভব এই প্রশ্নের উত্তর দেয়া এড়িয়ে চলুন। কারণ হ্যাঁ বললে পস্তাবেন আপনি। আবার না বললে একগাদা কথা শুনতে হবে কারণ তার কাছে তাকে মোটা মনে হচ্ছে। আবার হেসে উড়িয়ে দেয়াটাও বিপদ, কারণ তিনি মুখ ভার করে বলবেন ‘আমাকে তুমি দেখোই না’।

৬) তুমি কি আগে আমাকে বেশি ভালোবাসতে নাকি এখন বাসো?
মারাত্মক একটি প্রশ্ন। খুব বুদ্ধি খাটিয়ে এবং পারলে নিজেও একটু ঘুরিয়ে উল্টো প্রশ্ন করে বসুন। নতুবা এই প্রশ্নের উত্তর আপনাদের সম্পর্কের বর্তমান অবস্থার বারোটা বাজাবে।

৭) তুমি কি কিছু ভুলে যাচ্ছ?
আরেকটি ভয়াবহ প্রশ্ন। মেয়েটির সাথে দেখা হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত যা ঘটেছে সব কিছু খুঁটিয়ে মনে করার সময় চলে এসেছে। কারণ যদি আসলেই কিছু ভুলে গিয়ে থাকেন তাহলে রক্ষা নেই।

৮) আমাকে কি একটু অন্যরকম দেখাচ্ছে?
প্রশ্নের উত্তর দেবার চেষ্টাই করবেন না। হেসে বলুন ‘আমার কাছে তুমি সব সময়েই অন্যরকম অসাধারণ’। কারণ যদি উত্তর ভুল হয় তাহলে কপালে দুঃখ আছে, আর যদি উত্তর দিতে না পারেন তবে শুনবেন ‘আমার দিকে আজক পর্যন্ত ভালো করে তাকিয়েছ কখনো?’।

৯) আমি কি বলি তা কি তোমার মনেই থাকে না?
যদি বলেন মনে আছে তাহলে গোঁ ধরে বসে যাবেন কি কি মনে আছে তা শোনার জন্য। আর যদি বলেন মনে নেই তাহলে যুদ্ধ শুরু। সুতরাং পড়ে গিয়েছেন ফাঁদে।

মেয়েদের গলার স্বর মিষ্টি হয় ক্যানো

সাধারণত আমরা বেশিরভাগ মেয়ের ক্ষেত্রেই দেখি ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের গলার স্বর মিষ্টি, সুরেলা ও চিকন হয়ে থাকে। যা ছেলেদের কণ্ঠে আমরা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকম শুনি। ছোট ছেলেমেয়েদের গলার স্বরে কোনো তফাত সাধারণত বোঝা যায় না। বয়ঃসন্ধির সময় থেকে ছেলেদের গলার স্বর ভারি, গম্ভীর হতে থাকে। প্রথমে গলার স্বর ভাঙে, পার আস্তে আস্তে গভীর,তারপর গম্ভীর হয়ে যায়।
মেয়েদের গলার স্বর কিন্তু বে…শি পাল্টায় না। কিন্তু ছেলেদের স্বর পাল্টায় কেন? আমরা স্বরযন্ত্রের সাহায্যে কথা বলি। স্বরযন্ত্রের মধ্যে আছে স্বরপর্দা, এদের কম্পনের ফলে বায়ু তরঙ্গের সৃষ্টি হয়। এই বায়ু তরঙ্গই শব্দ বা স্বরের সৃষ্টি করে।

কণ্ঠস্বরের মিষ্টতা, শব্দের এক বিশেষ ধর্মের ওপর নির্ভরশীল, একে বলে তীক্ষ্নতা। তীক্ষ্নতা আবার নির্ভর করে শব্দ কম্পনের ওপর। বয়ঃসন্ধির সময়ে ছেলেদের শরীরে এক বিশেষ ধরনের হরমোন বেরোয় যার নাম অ্যান্ড্রোজন।

সব পুরুষালি বৈশিষ্ট্য যেমন-দাড়ি, গোঁফ গজানো, গলার স্বর ভারি হওয়ার জন্য এই হরমোনই দায়ী। এগ্রোজেন ছেলেদের স্বরযন্ত্রের আয়তন বাড়ায় এবং স্বরপর্দাকে অনেক পুরো আর দীর্ঘ করে। ফলে তাদের কম্পাঙ্ক অনেক কম হয়। ছেলেদের স্বাভাবিক কথাবার্তার সময়ে কম্পাঙ্ক সেকেন্ডে ১২০ বার যেখানে মেয়েদের কম্পাঙ্কের সংখ্যা ২৫০।

তাই মেয়েদের গলার স্বরের তীক্ষ্নতা বেশি। অ্যান্ড্রোজেনের প্রভাবেই ছেলেদের গলার স্বর গভীর এবং গম্ভীর শোনায়। মেয়েদের দেহে এই হরমোনের প্রভাব অনেক কম থাকায় তাদের স্বরযন্ত্রের আকার ও গঠন পাল্টায় না। আর কণ্ঠস্বরের কম্পাঙ্ক ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের বেশি হয় বলে তাদের গলা মিষ্টি শোনায়

ছেলেদের যে ৬ টি ভুলে মুখ ফিরিয়ে নেয় মেয়েরা

সুদর্শন সুপুরুষ ছেলেটিকে দেখে প্রশংসাসূচক দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে থাকে যেকোনো মেয়ে। কাজেই ছেলেটি নিজের বিষয়ে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী। কিন্তু মেয়েদের সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে গিয়ে প্রায়ই হোঁচট খেতে হয় তাকে। এর কারণ অনুসন্ধান করে গবেষকরা বের করেছেন যে, এর মূলে রয়েছে ছেলেদের বড় মাপের ছয়টি ভুল। যার খেসারত দিতে হয় সম্পর্কটি অঙ্কুরে বিনষ্ট করে। মূলত ছেলেদের এসব ভুলের কারণে যেকোনো মেয়ে তার থেকে এক শ হাত দূরে ছিটকে যায়।

১. সহজে বেজায় খুশি:

সম্পর্কের শুরুতে বেশি খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে আগ্রহী হয়ে ওঠা ছেলেদের একটি বড় ভুল। হাস্যকর না হলেও মেয়েটির কৌতুকে অযথা হেসে কুটিকুটি হওয়া বা সে যা বলে তা করতে সদাপ্রস্তুত থাকা- এমন ছেলেদের নিয়ে মেয়েরা বেশ দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়। ইতিবাচক মন্তব্য মেয়েরা পছন্দ করলেও তাদের খুশি করার মাত্রাতিরিক্ত প্রচেষ্টায় রীতিমতো নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে তারা।

২. খুব শিগগিরই বেশি অধিকার খাটানো:

আপনার সম্পর্ক অল্প কিছু দিনের। প্রেমিকা তার বন্ধুদের নিয়ে ঘুরতে গেছে এবং আসতে একটু দেরিই হচ্ছে। ব্যস, আপনি পাগল হয়ে গেলেন। বারবার ফোন, ম্যাসেজ আর ফেসবুকে খুঁজতে খুঁজতে প্রেয়সীকে অস্থির করে তুললেন। এই ধরনের আচরণে মেয়েটি বিরক্তবোধ করবে।

৩. আপনি জানেন বিষয়টি কেমন:

ধরুন, আপনার প্রেমিকা তার অন্য বন্ধু বা ছেলে কলিগদের সাথে দু’ঘণ্টা ধরে আড্ডা দিচ্ছে। এতো সময় পেরিয়ে গেলেও আপনি তার কোনো খোঁজ করলেন না। বরং হিংসাভারাক্রান্ত মন নিয়ে বাসায় বসে ভিডিওগেম খেলা শুরু করলেন। দুর্ভাগ্যক্রমে আপনার প্রেমিকা এ বিষয়টিকে মোটেও ভাল চোখে দেখবে না। হিংসার পথে না গিয়ে তাকে বোঝান যে, সে তার খুশিমতো চলতে ফিরতে স্বাধীন। আর যদি তা করতে পারেন, দেখবে উল্টো মেয়েটিই আপনার সাথে সময় কাটাতে চাইছে।

৪. যেকোনো খরচে মানিব্যাগটি বের করে ফেলেন:

রেস্টুরেন্টে একসাথে খেতে গেলেই আপনি দামি খাবার ছাড়া অর্ডার দেন না। খরচের মুহূর্তে নিজের পকেট থেকে মানিব্যাগটা সব সময়ই বের করেন। এ ধরনের স্বভাব বেশ অস্বস্তিকর মেয়েদের জন্য। বরং অন্য কোনো সাধারণ খাবার খেতে যান তাকে সাথে করে। আবার সে বিল দিতে চাইলে তাকে দিতে দিন। এতে মেয়েটির ভাল লাগবে।অন্যদিকে, প্রতিবার বিলের ঝক্কি প্রেমিকার ঘাড়ে চাপানোও ভালো নয়। এতে আপনার সাথে মেয়েটি কোনো ভবিষ্যৎ দেখতে পাবে না।

৫. অতীত প্রেম নিয়ে টানাটানি:

আপনার জীবনে সাবেক প্রেম থাকতে পারে। এ ঘটনা জানতেও পারে নতুন প্রেমিকা। এ জন্য তার কাছে প্রায়ই আগের প্রেমিকার দোষ তুলে ধরা বা তার সঙ্গে অশান্তির জীবনের বয়ান দেওয়া বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। আপনাকে অবধারিতভাবেই সে জঞ্জাল বলে মনে করবে। তা ছাড়া এ ধরনের গল্পে নতুনজন নিজেকে আপনার অনেক দূরের একজন বলে ভাবতে শুরু করবে।

৬. শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে পীড়াপীড়ি করা:

মেয়েরা সাধারণত ভালবেসে দীর্ঘ সম্পর্কে আবদ্ধ হতে চায়। প্রায়ই দেখা যায়, এ কারণে ছেলেরা প্রেমিকার সাথে দৈহিক সম্পর্ক করতে পীড়াপীড়ি করে। আসলে এমন করার প্রয়োজন নেই। সে নিজেই আপনাকে বুঝিয়ে দিবে যে কখন সে প্রস্তুত। আর ধারণার অনেক আগেই হয়তো মেয়েটি আপনার সাথে এমন সম্পর্কে জড়াতে চাইবে। কাজেই তাকে সময় দিন।

জেনে নিন যে ১০টি জিনিস ছেলেদের কাছে সব মেয়েরাই চায়

নারীরা তার প্রিয় মানুষটির কাছে কতো কিছুই না চায়। পুরুষরা বলেন, নারীর চাওয়ার নাকি শেষ নেই। কিন্তু বহু মনো-পরীক্ষা আর গবেষণার পর এ রহস্যভেদের চেষ্টা চালিয়েছেন অভিজ্ঞরা। তারা বলছেন, সব নারীর মোটামুটি ১০টি মৌলিক চাওয়া আছে যা একজন পুরুষের কাছে তারা আশা করে থাকে। এ ১০টি বিষয় জেনে রাখলে আপনি প্রেমিকা বা অর্ধাঙ্গিনীকে অনেক সুখী করতে পারেন। বহু নারী নিজেরাই এ কথাগুলো বলেছেন। তাদের ভাষাতেই তুলে দেয়া হল।

১. ছেলেটা আমাকে শুধুই দেখতে চায়- এ আকাঙ্খা সব নারীরই থাকে তার পুরুষ সঙ্গীর কাছে। অবসরে মোবাইলে মিষ্টি মেসেজ, ফুল, চকোলেট, কার্ড, ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদি কাজে ছেলেরা যেনো কখনোই ক্ষান্ত না দেয়। আমরা মনেপ্রাণে চাই যে আমার প্রেমিক যেনো এসব কাজ সবসময় করে।

২. আমরা নিরাপদ বোধ করতে চাই। একটা ছেলের সাথে সময় কাটানোর সময় যেনো মনে হয় পরিবারেরই কারো সাথে আছি। তাকে আমি চিনি-জানি। কাজেই ছেলেদর উচিত আমাদের কাছে নিজেকে স্পষ্ট করে তোলা।

৩. তুমি আমার সবকিছু, আমার প্রিয়তমা- এমনভাবেই যেনো ছেলেরা আমাদেরকে দেখে। মেয়ে হয়ে আমরা তোমাদের সমান নই, তা মানতে রাজি নই। আমাদের সব কাজেই তোমাকে এগিয়ে আসতে হবে তা কিন্তু নয়। আবার তাই বলে ছেলেদের ভদ্রতা বা সৌজন্যবোধ সম্পর্কে আমরা যথেষ্ট সজাগ। মেয়েরা আসলে পুরুষের কাছে নিজেদেরকে খুব ঐশ্বর্যমন্ডিত, আদুরে এবং সৌন্দর্য্যের উপমা হিসেবে দেখতে চায়।

৪. আমরা কথা বলতে পছন্দ করি। আর এসব কথা আমার প্রেমিক বা হাজবেন্ড মনযোগ দিয়ে শুনলে আমাদের আর কিছুই চাই না। সব কথাই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা নয়। অযথা বকবক হলেও আমাদের কথা বলতে ভাল লাগে। ছেলেরা শুধু শুনলেই চলবে।

৫. আমরা আশা করি ছেলেরা যেনো সম্পর্কের নানা ঘটনা বা বিশেষ সময়টি মনে রাখে। কারণ সে যা পছন্দ করে তা নিশ্চয় মনে রাখে। ক্রিকেট খেলা কোন দিন বা অমুকের সঙ্গে মিটিং কবে এসব মনে রাখতে পারলে আমাদের প্রথম প্রপোজের দিন বা মেয়েদের জন্মদিন কেনো মনে রাখতে পারবে না।

৬. আমরা সাজগোজ করতে ভীষণ ভালবাসি। কাজেই যেকোনো সময় আমাদের রূপচর্চা বা সাজসজ্জার ব্যাপারে উদার হতে হবে। আর এ কারণে অন্যরা আমাদের দিকে একটু বেশি তাকালে দুশ্চিন্তায় পড়ে যাওয়ার কিছু নেই। কারণ আমি সারাক্ষণ তোমার বুকেই আছি।

৭. ছেলেরা যা কথা দেয় সেগুলো রাখলে মেয়েরা বেজায় খুশি হয়। মেয়েরা হালকা সৌজন্যবোধ পছন্দ করে। ছেলেদের সময়ানুবর্তীতা আমাদের কাম্য। আর যদি কিছু পরিবর্তন ঘটতে থাকে তাদের মনে, তবে তা খোলাসা করে বলে দেয়াই ভাল।

৮. মেয়েদের মন থেকে ভালবাসতে হবে। ঠিক যেমন ছেলেরা মেয়েদের মোহনীয় সৌন্দর্য্যে পাগল, আমরাও তেমনি স্বপ্নীল প্রেমালাপ আর খাঁটি ভালবাসা পেতেই অপেক্ষা করি।

৯. আমরা খেলা ও খেলতে পছন্দ করতে পারি। তবে তা যে ছেলেটির পছন্দের হতে হবে তা কিন্তু নয়।

১০. এটা ছেলেরা হয়ত বিশ্বাস করতে চাইবে না; কিন্তু একেবারে সত্যি। আমরা সবসময় ছেলেদেরকে তাদের আড্ডা থেকে দূরে রাখতে চাই না। আমরা বুঝি যে এসবের প্রয়োজন রয়েছে। কারণ আমাদেরও বান্ধবীদের সাথে আড্ডা দিতে অনেক ভাল লাগে। খুব সহজ সরল বিষয়। এই ব্যাপারগুলো একটু খেয়াল করে পালন করলেই একটি ছেলে তার প্রিয়তমার অনেক চাওয়া-পাওয়া পূরণ করতে পারে। মেয়েরা নিজেরাই তা আপনাদের শিখিয়ে দিয়েছেন অবলীলায়।

যে ৫টি লক্ষণে বুঝবেন আপনার সাথে প্রেমিকা প্রতারণা করবে!

দামী দামী গিফট দেয়া, নিয়মিত ঘুরতে নিয়ে যাওয়া, সব আবদার পূরণ করা, সুখে দুখে সবসময় পাশে থাকা- সবই করেছেন নিঃস্বার্থ ভাবে। কিন্তু তার পরেও এতো বছরের সম্পর্কের মায়া ত্যাগ করে আপনাকে একা ও নিঃস্ব করে দিয়ে চলে গেলো মেয়েটি। এমন পরিস্থিতিতে হয়তো অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে যে এটা প্রেম নাকি প্রতারণা! পৃথিবীর সব প্রেমই তো খাঁটি নয়। প্রেমের মাঝেও আসল-নকল আছে। যেই মানুষটিকে আপনি মনে প্রানে ভালোবাসছেন সেই মানুষটিও আপনাকেও একই ভাবে ভালোবাসে কিনা তা কীভাবে বুঝবেন? কীভাবে বুঝবেন যে আপনার প্রেমিকার সাথে আপনার সম্পর্কটি শেষ পর্যন্ত বিয়েতে গড়াবে কিনা? আসুন জেনে নেয়া যাক কীভাবে বুঝতে পারবেন প্রেমিকা আপনাকে প্রতারণা করবে কিনা।

অতিরিক্ত চাহিদাঃ

অনেক নারীই ভালোবাসার চাইতে উপহার পেতে বেশি পছন্দ করে। কম দামের উপহার পেলে মন ভরে না এ ধরণের নারীদের। অধিক দামের উপহারের দিকে আকর্ষণ বেশি থাকে তাদের আর সেটা দিয়েই তাদের ভালোবাসার পরিমাপ। আপনার প্রেমিকা যদি আপনার কাছ থেকে দামী দামী উপহার চেয়ে নেয় কিংবা দামী রেস্তরাঁ ছাড়া ডেটিং-এ আপত্তি করে, তাহলে আগেই সাবধান হয়ে যান। কারণ যে নারী আপনাকে বিয়ে করার ইচ্ছায় প্রেমের সম্পর্কে জড়াবে, আপনার আর্থিক অবস্থার কথা বিবেচনা করে অতিরিক্ত খরচ করতে সে নিরুৎসাহিত করবে সব সময়। আর যে ধরণের নারীরা অতিরিক্ত খরচ করতে বাধ্য করে তারা সাধারণত সম্পর্ককে বিয়ের পরিণতি দিতে চায় না। যতদিন আপনার কাছে টাকা থাকবে ততদিনই কেবল এ ধরণের সম্পর্ক টিকে থাকবে।

পরিবারের প্রতি দায়িত্বশীল নয়ঃ

প্রেমিকার যদি আপনাকে বিয়ে করার ইচ্ছা থাকে তাহলে সে চেষ্টা করবে আপনার পরিবারের মন যোগানোর। পরিবারের ছোট খাটো দায়িত্ব পালনে সে আগ্রহ প্রকাশ করবে এবং বেশ যত্ন সহকারে দায়িত্ব পালন করবে। আর যে ধরনের প্রেমিকারা বিয়ের উদ্দেশ্যে প্রেম করছে না, তারা আপনার পরিবারে ব্যাপারে তেমন কোনও আগ্রহই দেখাবে না। পরিবারে কুশলদি জিজ্ঞেসা করা কিংবা পরিবারের সদস্যদেরকে সম্মান করার বেলায় সে সবসময়েই উদাসীন থাকবে। তাই এ ধরণের নারীদের সাথে সম্পর্ক বিয়ে পর্যন্ত গড়ানোর আশা না করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। আপনার আয় নিয়ে কটাক্ষ করা প্রেমিকার যদি আপনার আয় নিয়ে কটাক্ষ করা কিংবা আপনার পেশাকে ছোট করে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করার অভ্যাস থাকে তাহলে আগেই সাবধান হয়ে যান। কারণ এ ধরণের নারীরা সাধারনত বিয়ে করার উদ্দেশ্যে প্রেম করে না। নিছক সময় কাটানো কিংবা খরচ চালানোর জন্য প্রেম করে থাকে তাঁরা। তাই এধরনের নারীদের থেকে দূরে থাকাই ভালো।

আপনার প্রতি যত্নশীল না হওয়াঃ

যে মানুষটিকে আপনি জীবন সঙ্গিনী করে ঘরে আনতে চাইছেন সে কি আপনার প্রতি যথেষ্ট যত্নশীল? নাকি সে আপনার সুবিধা-অসুবিধা, পছন্দ-অপছন্দের দিকে কোনও ভ্রুক্ষেপই করে না? সাধারণত যে নারীরা প্রেমিকের সুবিধা অসুবিধা চিন্তা করে না এবং প্রেমিকের প্রতি একেবারেই যত্নশীল না, তারা সম্পর্ককে বিয়ের পরিণতি দিতে চায় না ও প্রতারণা করে।

অহংকারীঃ

অহংকারী নারীর সাথে প্রেম করছেন না তো? অহংকারী নারীর সাথে প্রেম করে থাকলে আপনার প্রেমের সম্পর্ক বিয়ে পর্যন্ত টিকে থাকার সম্ভাবনা খুবই কম। অহংকার একটি সম্পর্ককে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়। ছোট ছোট বিষয় নিয়ে সারাক্ষণ অহংকার করে যেই নারীকে বিয়ে করে সুখীও হওয়া যায় না। আর এধরণের নারীদের প্রেমের সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রতারণা করার হার বেশি থাকে।

সম্পর্কে চিরকাল মধুরতা ধরে রাখতে যে ৬ টি কথা

সম্পর্ক কতোকিছুই তো হয়ে থাকে। রাগ, দুঃখ, অভিমান, ভালোবাসা, আনন্দ, সহানুভূতি, সহমর্মিতা সব কিছু মিলিয়েই ভালোবাসার সম্পর্ক। এইসকল আবেগ প্রকাশের জন্য আমরা সঙ্গীকে কতো কথাই না বলে থাকি। মাঝে মাঝে এমনসব কোথাও বলে ফেলি যা বলা উচিত হয় নি একেবারেই। কিন্তু ভুলে যাই জরুরী এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা বলতে। কিছু কথা মনের মাঝে না রেখে প্রকাশ করে দেয়া উচিত সঙ্গীর কাছে। এবং অন্তত একটিবার হলেও প্রতিদিনই জানিয়ে দেয়া উচিত সঙ্গীকে।[b]

‘আমি তোমাকে বিশ্বাস করি’
সম্পর্কের মূল জিনিসটিই হলো বিশ্বাস। সঙ্গীর প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস আপনার সঙ্গীর আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলবে অনেকখানি। এবং আপনাদের সম্পর্কও হবে মজবুত। একে ওপরের ওপর বিশ্বাস রাখতে পারলে ছোটোখাটো সমস্যায় সম্পর্কে টানাপোড়ন একেবারেই আসে না।

‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’
দুজনেই দুজনকে ভালোবাসেন এবং দুজনেই সেকথা জানেন। তবুও দিনে অন্তত একটিবার সঙ্গীর চোখে চোখ রেখে মমতামাখা কণ্ঠে বলুন কথাটি। এতে করে কোনো কারণে আপনাদের মধ্যে মনোমালিন্য বা অভিমান থেকে থাকলেও নিমেষেই দূর হয়ে যাবে।

‘তুমি আমার জীবনের সবচাইতে সঠিক সিদ্ধান্ত’
আপনার জীবনে সঙ্গী কতোখানি গুরুত্ব রাখেন তা বোঝানোর সবচাইতে সহজ উপায় হচ্ছে এই কথাটি। এতে করে সঙ্গী নিজের প্রতি বিশ্বাস খুঁজে পাবে এবং সেই সাথে নিজে থেকেই সম্পর্কের প্রতি দায়িত্ববান হবেন। সম্পর্ক দুপক্ষ থেকেই থাকবে মধুর।

‘আমি সবসময় তোমার পাশে আছি’
সঙ্গী কোনো ব্যাপারে চিন্তিত কিংবা কষ্ট পেলে নয়। এই কথাটি প্রতিদিনই জানান তাকে যে আপনি তার পাশে সবসময় আছেন। এতে করে আপনার সঙ্গী বিনা দ্বিধায় সবকিছু আপনার কাছে শেয়ার করবে এবং আপনার প্রতি আস্থাবান হবেন। সম্পর্ক হবে দৃঢ়।

‘তুমিই সব থেকে ভালো’
সঙ্গীকে জানান তিনি যেমন আছেন, যেভাবে চলেন এবং যা চিন্তা করেন তা অন্যদের থেকে আলাদা। সঙ্গীর ভালো কাজগুলোর প্রশংসা স্বরূপ প্রতিদিনই এই কথাটি বলতে পারেন। এতে করে সঙ্গীর আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং ভালো কাজগুলোর প্রতি আগ্রহ বাড়বে।

‘আমি তোমাকে সম্মান করি’
সম্পর্কে ভালোবাসা এবং বিশ্বাসের পাশাপাশি থাকা উচিত একে ওপরের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা। যার প্রতি সম্মান নেই তাকে মন থেকে ভালোবাসা অনেক কঠিন। তাই আপনি আপনার সঙ্গীকে কতোটা সম্মান করেন তা সঙ্গীকে বুঝিয়ে দিন।

জেনে নিন লাজুক পুরুষ মেয়েদের পছন্দ কেনো?

লাজুক ছেলেদের প্রতি অধিকাংশ মেয়েরাই দুর্বলতা অনুভব করে! এটি কিন্তু এই লেখকের কথা না। এটি মনোবিজ্ঞানীরা অনেক গবেষণা হতে লব্ধ তথ্য-প্রমানের ভিত্তিতেই বলছেন। চলুন জেনে আসি, কেন মেয়েরা লাজুক ছেলেদের পছন্দ করে।

১। লাজুক ছেলেরা আধিপত্যবাদি হয় না-
আমাদের সমাজ পুরুষ-শাসিত সমাজ। এই সমাজে নারীর প্রতি থাকে ঋণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি। পুরুষেরা প্রতিটি ক্ষেত্রে নারীদের উপর আধিপত্য বিস্তার করে থাকে। এমনকি ভালোবাসার সম্পর্কও এই আধিপত্য বিস্তারের আওতামুক্ত নয়। তবে, বিজ্ঞানীরা অনেক গবেষণায় দেখেছেন যে, লাজুক ছেলেদের মেয়েদের প্রতি আধিপত্য বিস্তারী মনোভাব কিছুটা কম থাকে। আর নারীরা অবচেতন মনেই লাজুক পুরুষদের এই দিকটিকে পছন্দ করে।

২। লাজুক পুরুষেরা কৃত্রিমতার আশ্রয় নেয় না-
আত্মবিশ্বাসী পুরুষেরা সব কথাই অনেক জোর দিয়ে বলে। তাদের কথায় একধরনের আশ্বস্তবোধ কাজ করে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই আত্মবিশ্বাসী পুরুষেরা কৃত্রিমতার আশ্রয় নিয়ে থাকে। শুধুমাত্র কাউকে অভিভূত করার জন্যও অনেক ক্ষেত্রে তারা মিথ্যার আশ্রয় নিতেও পিছ পা হয় না। কিন্তু বিজ্ঞানীরা তাদের গবেষণায় দেখেছেন, লাজুক ছেলেদের এই প্রবনতা অনেক কম। এই গুনটিও নারীদের মুগ্ধ করে।

৩। ভালো শ্রোতা-
অতি আত্মবিশ্বাসী পুরুষেরা তাদের ভালোবাসার মানুষের কাছে নিজের অনুভূতি ও আবেগের কথা যে গুরুত্ব দিয়ে বলে, সেই পরিমাণ গুরুত্ব সহকারে তাদের অনুভূতি ও আবেগের কথা শোনে না। তারা অনেক বেশি আত্মকেন্দ্রিক। কিন্তু লাজুক পুরুষেরা শুধু নিজের কথা বলাকেই মুখ্য গণ্য করে না, তাদের ভালোবাসার মানুষটির আবেগ অনুভূতিও তার কাছে সমগুরুত্ব পেয়ে থাকে।

৪। সম্পর্ক রক্ষাকারী-
একটি গবেষণায় দেখা যায়, দুর্বল যোগাযোগ দক্ষতার কারনে লাজুক ছেলেরা তাদের সম্পর্ক রক্ষায় অনেক বেশি সচেতন থাকে। ‘এই সম্পর্ক ভেঙে গেলে নতুন সম্পর্ক গড়তে অনেক ঝামেলা পোহাতে হবে’- তারা এই বক্তব্যে বিশ্বাসী। আর নারীরা সম্পর্কের প্রতি আত্মনিয়োজিত ছেলেদের অনেক বেশি পছন্দ করে।

মজবুত সম্পর্ককেও নষ্ট করতে পারে যে ৬টি ভুল

অনেকেই বলেন সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গেলে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। আবার অনেকে এও বলেন, সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা মোটেও হাতিঘোড়া কোনও কাজ নয়। সাধারণ কয়েকটি জিনিস মাথায় রাখলে প্রেমিকা-প্রেমিকারা বিশ্বাস করতে পারেন একে অপরকে। এই প্রতিবেদনে দেওয়া হল এমন কয়েকটি ভুল, যা নষ্ট করতে পারে একটি মজবুত সম্পর্ককেও। ভুলগুলি পড়ুন ও এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন-

অভিভাবক হবেন না: দয়া করে নিজের প্রেমিকাকে নিজের সম্পত্তি ভাববেন না। তাঁকেও ঘুরতে যেতে দিন বন্ধুদের সঙ্গে। সন্দেহ করবেন না অকারণে।

কাজ কাজ করবেন না: দিনভর অফিস-চাকরি-ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত থাকার পর একটু সময় রাখুন নিজের আপনজনের জন্য। জানেন তো,অধিকাংশ সম্পর্কই ভেঙে যায় একে অপরকে সময় দিতে না পারার অজুহাতে।

বিয়েতে তাড়াহুড়ো নয়: প্রেমিকা আপনারই। আপনাকে ভালবাসলে অন্য কারুর সঙ্গে পালিয়ে যাবে না। তাই বিয়ের জন্য তাড়াহুড়ো করবেন না। অনেক পুরুষই চান, কোনও মহিলাকে তাড়াতাড়ি বিয়ে করে বিশ্বাসযোগ্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে। এটা কোনও উপায় হতে পারে না মশাই।

ছোটখাটো ঝগড়া এড়িয়ে চলুন: এটাকে বলে গোল্ডেন ওয়ার্ডস অফ রিলেশনশিপ। ঝগড়া এড়িয়ে চলুন। একে অপরকে ছুঁয়ে থাকুন। মনে থাক শুধুই ভাল লাগার আমেজ।

বিশ্বাস করতে শিখুন: একটি সুস্থ-স্বাভাবিক সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গেলে কিন্তু বিশ্বাস করতের শিখতেই হবে একে অপরকে।

দোষ চাপাবেন না: আপনার কাজের চাপ, আপনার বন্ধুর বিশ্বাসঘাতকতা-সব কিছুর দোষ আপনার প্রেমিকার উপর চাপাবেন না।

যেসব মিথ্যে ধারণা আপনি নিজের সম্বন্ধে লালন করেন!

মানুষের মন দুর্বোধ্য। সচরাচর এমন অনেক বিভ্রম হয় যেগুলো বাস্তবিক মনে হয়। আসলে এর অনেক কিছুই ভুল। আপনার মন আপনাকে মিথ্যা বলছে। নিজের সম্পর্কে এই মিথ্যা গুলো বিশ্বাস করার কারণে আপনি আপনার ক্ষমতাকে ছোট করছেন।

অনেক দুর্বলতা, অনেক খারাপ লাগা নিয়ে আপনি প্রাত্যাহিক জীবন যাপন করছেন। একবার থামুন। নিজেকে পর্যবেক্ষন করুন। আপনার নিজের ব্যাপারে নিজের ধারণা কি আসলেই ঠিক? আপনাকে সহায়তা করার জন্য মনের ১০টি মিথ্যা ধারণা সম্পর্কে জানাচ্ছি। জানুন আর ভাবুন। এগুলোর কোনটি আপনাকে পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

“আমিই অনুভূতি, আমিই আমার চিন্তা”
আপনি একটি শক্তিশালী আবেগ দ্বারা বেষ্টিত হয়ে গেলে এটা আপনার নিজ সত্তা মনে হতে পারে। ভাববেন, আমি এমনি। কিন্তু আদতে এটা ঠিক নয়। যদি অনুভূতি, চিন্তা গুলো আপনার সত্ত্বা হয় তবে এগুলো চলে যাওয়ার সাথে সাথে আপনার আস্তিত্ত্ব বিলীন হওয়ার কথা। নিশ্চয়ই তা হয় না?
অনুভূতি আর চিন্তা হল অনেকটা আবহাওয়ার মত। কখনো ভাল, কখনো খারাপ। এগুলো আপনার সত্ত্বা নয়।

“ঝুঁকি নেওয়া যাবে না”
স্বাভাবিক ভাবে মানুষ নিরাপত্তা চায়। আপনি নিরাপদ থাকতে গিয়ে অনেক কিছুই হারাবেন। কোন কিছুতে ঝুঁকি থাকলে তা করা উচিত নয়, এটা ঠিক না। আমরা পরিবর্তনশীল দুনিয়ায় বাস করি। আপনি যতই ঝুঁকি এড়াতে চান না কেন, এর নিশ্চয়তা নেই। আপনাকে নিরাপত্তা অর্জন করে নিতে হবে। অথবা ঝুঁকি নিতে হবে। এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন যা আপনাকে সবার উপরে রাখবে।

“বস্তুগত পাওয়াই প্রকৃত সুখ”
আপনি হয়তো ভাববেন আপনার কিছুই নেই। তাই সুখি হতে পারছেন না। কিন্তু জেনে রাখুন এভাবে চিন্তা করার কারণেই আপনি সুখি হতে পারছেন না। সুখ কী কিনে নেওয়া যায়। যদি যায় তবে তার দাম কত?সুখের উপাদান গুলো সবসময় বিনামূল্য। ভালোবাসা, হাসি, উদারতা, কৃতজ্ঞতা, সমবেদনা এই সবই সুখের উপাদান। এগুলোর জন্য বস্তুগত সম্পদ নয়, শুধু মন লাগবে।

“সবার চেয়ে আমি ছোট”
আপনি হয়তো নিজেকে মোটা, অগোছালো, বেটে বা নির্বোধ ভাবেন। সবসময় অন্যের সাথে নিজেকে তুলনা করেন। ভাবেন, ওরা আপনার চাইতে কতটাই না এগিয়ে।
একটা কথা ভাবুন, এই জগতে আপনি একমাত্র। আপনার মত আরেক জন নেই। ভাল খারাপ মিলিয়ে মানুষ। আপনার হয়তো এমন কিছু আছে যা জগতের আর কারো মাঝে নেই। তাই অন্যের সাথে নিজেকে তুলনা করতে যাবেন না। এটি আপনাকে অনেক বেশি পিছিয়ে দিবে। মনে রাখবে, আপনি আপনার রাজ্যের রাজা।

“আমার দোষ নেই, আমি দুর্ভাগ্যের শিকার”
নিজেকে সবসময় দুর্ভাগ্যের শিকার ভাবা বন্ধ করুন। বাস্তবিক ভাবে অন্য কেউ কি আপনার ভিতরের অনুভূতির জন্য দায়ী? নিজের দোষ বুঝতে শিখুন। দোষ স্বীকার করে নিলে নিজের কাছে নিজের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে। ভুল বুঝে সমাধান করতে প্রত্যয়ী হবেন। কখনই দুর্বলতা নয়, এটা আপনার মনোবল বাড়াবে।

“আমার কোন বন্ধুর প্রয়োজন নেই”
হয়তো আপনি বন্ধুর কৃতকাজে অখুশি। হয়তো ভাবছেন বন্ধু ছাড়াই চলা যায়, বন্ধু থাকা মানে সময় নষ্ট। আসলে এটা ঠিক নয়। যখন একাকীত্ব বোধ করবেন, খুব চাপ অনুভব করবেন, দুঃখ আর কষ্টে ডুবে যাবেন তখন একমাত্র ভাল বন্ধুই পারে আপনাকে সাহায্য করতে। এমনকি আনন্দ প্রকাশ করতেও বন্ধু লাগবে। আপনি একা একা আনন্দ প্রকাশ করতে গেলে লোকে পাগল ভাববে।অনুভূতি প্রকাশ করতে হয়। হতে পারে বন্ধুর কাছে, হতে পারে প্রেমিকার কাছে। হতে পারে কেউ কোন সাহায্য করতে পারল না। কিন্তু মনে রাখবেন, কারো কাছে অনুভূতি প্রকাশ করে আপনি নিজেই নিজের বড় উপকার করলেন।

“আগে পারিনি, ভবিষ্যতে কিভাবে পারবো?”
আপনার অতীত হয়তো অনেক দুঃখ, কষ্ট আর ব্যর্থতার সাক্ষী। তাই বলে অতীত আগলে পড়ে থাকলে চলবে না। মানুষ মাত্রই ভুল করে। তারপর ভুল থেকে শিক্ষা নেয়। আপনার করা ভুল গুলো নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন? ওগুলো কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করুন। আপনার ভুল হয়েছে, তার থেকে শিক্ষাও নিয়েছেন। কিন্তু আপনি তো ভুল নন। তাই না?

“আমি খুব একা”
আপনি যখন একাকীত্ব বোধ করেন, দুঃখ বা আঘাত প্রাপ্ত হন, তখন ভাবেন আপনি একা। এই দুনিয়ায় আপনার কেউ নেই। জেনে রাখুন, দুনিয়ার সবাই কোননা কোন সময় এই অনুভূতির মাঝ দিয়ে যায়। তাই বলে দুনিয়ার কারোরই কেউ নেই তা কি ঠিক? এটা সাধারণ একটা অনুভূতি, পাত্তা দেবেন না।

“আমাকে উৎকৃষ্ট হতে হবে”
এই ধরনের আকাঙ্ক্ষা আপনার মানসিক চাপ, হতাশা, শোষিত বোধ হওয়া, অপরাধবোধ সহ অনেক ধরনের অনুভূতির কারণ হবে। আপনি শুধু খারাপ ভালোর মাঝে একটি ভারসাম্য রাখুন। আপনার মন উৎকৃষ্ট মানেই আপনি উৎকৃষ্ট। এটা কেউ বুঝল কি বুঝল না তা ব্যাপার না।

“আমাকে সবকিছু নিয়ে চিন্তিত হতে হবে”
দুশ্চিন্তা সব সুখানুভূতির খাদক। যেকোন অপ্রীতিকর ঘটনায় আপনি চিন্তিত হয়ে পড়েন। এই অবস্থায় সমধান তো করতে পারবেনই না বরঞ্চ আর অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটবে। তাই দুশ্চিন্তা না করে নিজেকে বলুন, “হলে কি হয়?”। দেখবেন, আপনার জন্য অন্য রকম এক জগত খুলে গেছে।

আপনার মনের এই সব প্রতারণা আপনাকে পিছিয়ে দিচ্ছে। নিজেকে অনুভব করুন। নিজের সাথে নিজের এই ছলনা বন্ধ করুন। তবেই এই জীবনটা উপভোগ করতে পারবেন।

ঘরের সৌন্দর্য বাড়ানোর কৌশল

একজন রুচিশীল মানুষের ঘর সবসময় পরিপাটি থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে এটাও ঠিক, সবসময় সব রুম গুছিয়ে রাখা সম্ভব হয় না। কর্মব্যস্ততার জীবনে তো আরও দুষ্কর। অথচ ঘরে জমে থাকা ধুলা ময়লা হতে পারে আপনার অ্যালার্জির কারণ। তাই সামান্য সতর্কতায় পারে কষ্টকে দূরে রাখতে।
- বাসায় না থাকলে দরজা- জানালা খোলা না রাখাই ভালো। এতে ঘরের মেঝে বা আসবাব পত্রেও ময়লার স্তর পড়া থেকে রক্ষা পাবেন। জানালা খোলা রাখলেও অবশ্যই পর্দা ব্যবহার করতে হবে। সেক্ষেত্রে মোটা পর্দা ব্যবহার করলে বাতাসে উড়ে যাবে না।

- ঘরের মেঝেতে ব্যবহৃত কার্পেটেও ময়লা জমে। নিয়মিত পরিস্কার না করলে ময়লা জমে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ সৃষ্টি করে। তাই কার্পেট পরিস্কারের জন্যে ব্রাশ ব্যবহার করুন। নিয়মিত ব্রাশ দিয়ে কার্পেট পরিস্কার করলে ধুলো ময়লা জমার সুযোগ পাবে না।

- আসবাব পত্রে ধুলোবালি জমে থাকলে, সেগুলো অনেকেই ভেজা কাপড় দিয়ে পরিস্কার করে থাকেন। এটা একদমই ঠিক নয়। কারণ ভেজা কাপড় দিয়ে আসবাবপত্র পরিস্কার করলে তার রং নষ্ট হয়ে যায় সহজেই। এজন্যে ডাস্টিং ব্রাশ ব্যবহার করা ভালো।

- শোপিস কিংবা কাঁচের অন্যান্য জিনিসপত্র মোছার জন্যে বাজারে বিভিন্ন প্রকার ক্লিনার পাওয়া যায়। এগুলো দিয়ে মুছে নিলে শোপিস অনেক দিন ধরে পরিস্কার থাকে।

- ঘর সাজানোর জন্য কৃত্রিম ফুল বা ফুলের গাছ রাখা হয়। এতে জমে থাকা ধুলো ময়লা প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে একদিন পরিস্কার করতে হবে। এজন্য শ্যাম্পু বা ডিটারজেন্ট পানিতে মিশিয়ে এগুলো ধুতে পারেন। এরপর পানি ঝরিয়ে আবার ব্যবহার করতে পারবেন।

- টেলিভিশনের স্ক্রিন, কম্পিউটার, রেফ্রিজারেটর, প্রিন্টার বা বইয়ের আলমারি সবসময় শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিতে হবে। তবে সাবধানতার সঙ্গে ডিটারজেন্টে গোলানো পানি ব্যবহার করতে পারেন।

জানুন আপনার সঙ্গীনি কখন সবচেয়ে আবেদনময়ী ?

আপনি কি জানেন আপনার সঙ্গীনি ঠিক কখন সবচেয়ে আবেদনময়ী হয়ে ওঠেন? অনেকেই ভাবছেন ২০ বছরের দোরগোড়ায়৷ কিন্তু একথা একেবারেই ঠিক নয়৷ সঙ্গীনি ২৬টি বসন্ত পেরোলেই ভাববেন তিনি সবচেয়ে আবেদনময়ী হয়ে উঠেছেন৷ সান ফ্রান্সিসকোতে হওয়া এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে মহিলাদের যৌন উত্তেজনা চরমে পৌঁছয় ২৬ বছর বয়সে৷ যদিও পুরুষদের যৌনতা চরমে পৌঁছায় ৩২ বছরের পর৷

এই সমীক্ষায় প্রায় এক হাজার জন প্রাপ্ত বয়স্কদের মতামত নেওয়া হয়৷ এই সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, সান ফ্রান্সিসকোর মহিলারা তাদের জীবনে ২৪ বছর বয়সেই সবচেয়ে বেশি যৌনতা উপভোগ করেন৷ সেক্ষেত্রে পুরুষরা যৌনতার আস্বাদ গ্রহণ করেন ২৭ বছরের পরবর্তি সময়ে৷ এই সমীক্ষায় আরও দেখা গিয়েছে যে অধিকাংশ মহিলাই যৌনতার প্রথম স্বাদ গ্রহণ করেছেন ১৮ বছরের পর৷

কিন্তু সক্ষেত্রে আবার পুরুষরা ১৭ বছরের গোড়ার দিকেই প্রথম যৌনতা উপভোগ করেছেন৷ দেখা গিয়েছে, পুরুষদের প্রথম যৌন অনুভূতি উপভোগ করার পর প্রায় ১৫ বছর পরে তারা যৌনতাকে সবচেয়ে বেশি উপভোগ করেন৷ কিন্তু সেক্ষেত্রে মহিলারা প্রথম যৌনতার আস্বাদ নেওয়ার ১০ বছর পরেই যৌনতাকে চূড়ান্ত ভাবে উপভোগ করতে পারেন৷

দর্শণধারী পুরুষের সঙ্গ পেলে নিজেকে সপে দিতে প্রস্তুত অধিকাংশ নারীই

দর্শণধারী চটপটে কোনো পুরুষের সঙ্গ পেলে নিজেকে সপে দিতে দেরি করে না অধিকাংশ নারীই। তখন তাদের আগে পিছের কোনো কথায় ভাবার সময় থাকে না। কিন্তু অন্ধ বিশ্বাসের আড়ালে আপনার মনের মানুষের মধ্যে কোনো অসৎ ব্যক্তিত্ব লুকিয়ে নেই তো? এমন অস্থায়ী সম্পর্কে জড়ানোর আগে সঙ্গীকে অবশ্যই যাচাই করে নিন কয়েকটি সহজ উপায়ে-

বাবা-মায়ের অবাধ্য সন্তান
নিজের বাবা-মাকে পছন্দ করেন সব সন্তানই। কিন্তু আমাদের সমাজে এমন অনেক ছেলে আছে যারা বাবা- মায়ের সম্পূর্ণ অবাধ্য চলাফেরা করে। নিজের বাবা-মা সম্পর্কে অশালীন কথা বলে। এমন কি তাদের নিয়ে আলোচনায় আগ্রহী নন। এমন পুরুষ আপনাকে সঠিক সম্মান দিতেও নিশ্চয় সঙ্কোচবোধ করবে। তাই এমন পুরুষ থেকে সাবধান।

সহজেই আকর্ষণ করে
এমন কিছু ছেলে আছে যারা চোখের পলকে আপনাকে কথার জালে ভুলিয়ে দিতে পারেন। আবেগীয় কথায় আপনাকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো কাজ করাতে চাইতে পারে। স্বল্প পরিচয়ে আপনি হয়তো তার সঙ্গে ঘুরতে যেতে চাচ্ছেন না, কিন্তু তার অযথা পিড়াপিড়ি। এমন ছেলে থেকে সাবধান। তাদের পারদর্শীতা প্রকাশ পায় শরীর বিনিময়ে, কিন্তু কমিটমেন্টে কোনো আগ্রহ থাকে না। এমন পুরুষদের থেকে সাবধান।

রহস্যময় আচরণ
প্রেমে পড়ার সময় তার বুদ্ধিদীপ্ত রহস্যময় চরিত্রই আপনাকে আকর্ষণ করেছিল। কিন্তু প্রেম-ভালবাসা আর বিয়ে কিন্তু এক জিনিস নয়। একটা জিনিস মনে রাখা দরকার যারা নিজের বুদ্ধির উপর অত্যান্ত বিশ্বাসী তারা নৈতিকতা এড়াতেও দ্বিধা করে না। কারণ তারা জানে কোনো অন্যায় করলেও সেখান থেকে সহজে বের হয়ে আসতে পারবে। এমন আচরণের পুরুষ থেকে সাবধান।

অতিরিক্ত সন্দেহপ্রবণ
আপনার যেকোনো বিষয় নিয়ে তার অতিরিক্ত মাথাব্যাথা মোটেও কাম্য নয়। নিজের পুরুষসঙ্গীকে যদি ঘণ্টায় ঘণ্টায় জানাতে হয় আপনি কোথায় যাচ্ছেন, কী করছেন, কার সঙ্গে রয়েছেন- তাহলে বুঝতে হবে আপনার প্রতি তার বিশ্বাসের অভাব রয়েছে। এরকম সম্পর্ক কিন্তু বেশিদিন টিকে না। এককথায় এটা একটি অস্থায়ী সম্পর্কে পরিণত হয়।

জেনে নিন ভদ্র মেয়ের ১০ লক্ষণ !

ভদ্র মেয়েরা হচ্ছে সমাজের সৌন্দর্য। এমন অনেক পুরুষ আছেন যারা ভদ্র মেয়ে বিয়ে করবেন এই ভেবে বিয়েই করছেন না, অথচ বিয়ের বয়স যাচ্ছে পেরিয়ে।
আসুন কিছু কমন বৈশিষ্ট্য দেখে চিনে নেই সত্যিকারের ভদ্র মেয়ে:

১) ভদ্র মেয়েরা সর্বপ্রথম তাদের পোশাক নিয়ে খুব সচেতন থাকে। এমন কিছু পরে না যাতে করে বাহিরের কেউ চোখ তুলে তাকাতে সাহস করে। অনেকে বোরখা পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।

২) ভদ্র মেয়েরা প্রেমের ব্যাপার নিয়ে খুব সিরিয়াস থাকে। তারা সচারচর প্রেমে জড়াতে চায় না, কিন্তু যদি কারো সাথে প্রেমে জড়িয়ে যায়, তাহলে মন প্রাণ দিয়ে চেষ্টা করে তা টিকিয়ে রাখতে।

৩) ভদ্র মেয়েরা সবসময় বন্ধু, পরিবার এবং বয়ফ্রেন্ডকে আলাদাভাবে গুরুত্ব দেয়। একটির জন্য অপরটির উপর প্রভাব পড়ুক তা তারা চায় না। যার জন্য তাদের ঝামেলা পোহাতে হয় বেশি।

৪) ভদ্র মেয়েদের রাগ একটু বেশি। যার উপর রেগে যায় তাকে মুখের উপর সব বলে দেয়। মনে কোনও রকম রাগ, হিংসে লুকিয়ে রাখে না। এতে অনেকের কাছে ঝগড়াটে উপাধিও পেয়ে বসে।

৫) ভদ্র মেয়েদের রাগের ঝামেলা পোহাতে হয় বিশেষ করে তাদের বয়ফ্রেন্ডকে। এরা রেগে থাকলে অযথা বয়ফ্রেন্ডকে ঝাড়ে। পরবর্তীতে নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে সরি বলে। যে মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডকে সরি বলে তাহলে বুঝতে হবে সে তার বয়ফ্রেন্ডকে খুব বেশি ভালোবাসে।

৬) ভদ্র মেয়েরা সাধারণত ফেসবুকে ছবি আপলোড দেয় না। যদিদেয় তাহলে প্রাইভেসি দিয়ে রাখে। ফেসবুকে কতিপয় লুলু পুরুষ থেকে তারা ১০০ হাত দূরে থাকে।

৭) ভদ্র মেয়েদের বন্ধু/বান্ধবের সংখ্যা খুব সীমিত থাকে ও এরা সাধারণ ঘরকুনো স্বভাবের বেশি হয়।

৮) ভদ্র মেয়েরা আড্ডা বাজিতে খুব একটা যেতে চায় না। যার জন্য তাদের বন্ধু/বান্ধব থেকেভাব্বায়ালি/আনকালচার খেতাব পেতে হয়।

৯) ভদ্র মেয়েদের কবিতা লেখার প্রতি আগ্রহ বেশি। তারা তাদের লেখা কবিতা সচরাচর কাছের মানুষ ছাড়া কাউকে দেখাতে চায় না।

১০) ভদ্র মেয়েদের কাছে পরিবারের সম্মানটুকু সবার আগে। তারা পরিবারের সম্মানের বিরুদ্ধে কোনও কাজ কখনও করে না।

৯০ দশকের তুলনায় দম্পতিরা এখন শারীরিকভাবে কম মিলিত হন

যৌনতার জন্য টাকা খরচ করতে নিঃসঙ্গ বুড়োদের চেয়ে পেশাজীবী তরুণরাই এগিয়ে। ব্রিটিশ নাগরিকদের যৌন আচরণের উপর চালানো এক জরিপের তথ্য মতে, প্রতি দশজনের মধ্যে একজন যৌনতার জন্য টাকা খরচ করেন। যৌনতার পেছনে ব্যয়কারী ১১ শতাংশ ব্রিটিশের মধ্যে অধিকাংশই ব্যাংকক ও আমস্টারডামের মতো যৌন পর্যটনের জন্য পরিচিত স্থানগুলোতে ভ্রমণ যায়।

সেক্সুয়াল ট্রান্সমিটেড ইনফেকশন নামের সাময়িকীতে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যৌনতার পেছনে ব্যয় করার সঙ্গে অতিরিক্ত মদ্যপান ও মাদক ব্যবহারের মতো অন্যান্য ‘আনন্দলিপ্সু ও ঝুঁকিপূর্ণ আচরণের’ সম্পর্ক আছে।

ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের একটি দল যৌন আচরণ ও জীবনযাপনের ধারার ওপর তৃতীয় জাতীয় জরিপে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে এসব উপাত্ত তুলেধরেছে। তাদের প্রাথমিক গবেষণায় দেখা গেছে, ১৯৯০ দশকের তুলনায় দম্পতিরা এখন শারীরিকভাবে কম মিলিত হন। নারীদের ক্ষেত্রে যৌনতার পেছনে ব্যয় করার হার খুব কম। মাত্র শূন্য দশমিক এক শতাংশ।

যে ৫ ধরণের পুরুষ যে কোন নারীর জীবনকে সুখে ভরিয়ে দিতে পারে

পুরুষেরা ভালো না, পুরুষদের মন নেই, বিয়ে করা মানে জীবন শেষ- পুরুষদের বিরুদ্ধে ইত্যাদি হরেক রকমের অভিযোগের শেষ নেই নারী মহলে। কিন্তু আসলেই কি সব পুরুষ খারাপ কিংবা আসলেই কি বিয়ের পর জীবনে অশান্তি ভরে যায়? উত্তরটা হলো, একদম নয়! নারী-পুরুষ পরস্পরের পরিপূরক। একজন খারাপ স্বামী বা প্রেমিক যেমন কোন নারীর জীবনে অশান্তি ঢেলে দেয়ার জন্য যথেষ্ট, ঠিক একই ভাবে একজন অসাধারণ পুরুষ যে কোন নারীকে চিরসুখী করার ক্ষমতা রাখেন। আজ জেনে নিন তেমনই পুরুষদের সম্পর্কে।

১) যিনি কেবল সৌন্দর্য দিয়ে মানুষকে বিচার করেন না
হ্যাঁ, প্রথম আকর্ষণের ক্ষেত্রে সৌন্দর্য হয়তো বেশ জরুরী একটা বিষয়। কিন্তু জীবনে চলার পথে নয়। কেননা সৌন্দর্য বড় সাময়িক। যতদিন যৌবন, দৈহিক সৌন্দর্যের আয়ু কেবল ততটুকু। যে পুরুষ একজন নারীকে কেবল সৌন্দর্যের খাতিরে ভালোবাসেন, তিনি কিন্তু অপেক্ষাকৃত বেশি সুন্দরী কাউকে পেলেই বর্তমান সঙ্গিনীকে ভুলে যাবেন। বরং নারীকে সুখী করতে পারেন সেইসব পুরুষ, যারা সৌন্দর্যের বাইরে মানুষ হিসাবে সঙ্গিনীকে দেখতে জানেন। তার ব্যক্তিত্ব, আদর্শ ও চাওয়া-পাওয়ার দিকে বেশি গুরুত্ব দেন।

২) সম্পর্কে সৎ থাকতে ভালোবাসেন যারা
সম্পর্কে ও জীবনে সোজা সাপটা মানুষগুলো সঙ্গী হিসাবেও ভালো হয়। সম্পর্কে যে পুরুষেরা সৎ থাকতে ভালোবাসেন, তাঁদের কাছ থেকে আর যাই হোক আপনি প্রতারিত হবেন না। তিনি ভালবাসলে সেটা সহজ ভাবে বলবেন, আবার ভালো না বাসলেও জানিয়ে দেবেন। মনের মাঝে মিথ্যা সন্দেহ পুষে রাখার চাইতে সরাসরি বলতেই তাঁরা ভালোবাসেন, ফলে অনেক কিছুই সহজে মিটে যায়। এমন পুরুষেরা যখন কাউকে ভালোবেসে বিয়ে করেন, তখন তাঁকে নিয়েই বাকি জীবন কাটিয়ে দেন।

৩) যিনি কথা ও কাজে ভারসাম্য রাখতে জানেন
বিয়ের আগে এক রকম কথা ছিল, বিয়ের পর হয়ে গেলো আরেক রকম! হ্যাঁ, পুরুষদের নিয়ে নারীদের সবচাইতে বড় অভিযোগগুলোর মাঝে এটি একটি। আর এই জন্যই নিজের জন্য বেছে নেবেন এমন সঙ্গী, যিনি তার ব্যক্তিগত জীবন কথা ও কাজের ভারসাম্য রাখেন। মনে রাখবেন, যে মানুষ নিজের দৈনন্দিন জীবনেই কথা-কাজের ভারসাম্য রাখতে পারে না, তিনি সম্পর্কেও এই ভারসাম্য রাখতে বিফল হবেন।

৪) যিনি ভালোবাসা প্রকাশ করতে লজ্জিত নন
পৃথিবীতে অসংখ্য পুরুষ আছেন, যিনি নিজের প্রেমিকাকে আত্মীয় বা বন্ধুদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন না। অনেক পুরুষ আছেন যারা স্ত্রীকে বন্ধু বা কলিগদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন না, এমনকি ফেসবুকে দুজনের ছবি আপলোড করতেও দ্বিধা বোধ করেন। এই ধরণের পুরুষের সম্পূর্ণ বিপরীত মানুষটাই আসলে স্বামী বা প্রেমিক হিসাবে আদর্শ। যিনি নিজের স্ত্রী বা প্রেমিকাকে কারো সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে বা নিজেদের সম্পর্কের কথা স্বীকার করতে লজ্জিত বোধ করেন না, জানবেন যে তিনি আসলেই আপনাকে খুব ভালোবাসেন।

৫) যার জীবনে সুখের অর্থ স্ত্রী, সন্তান ও পরিবার
যে পুরুষের জীবন তার স্ত্রী, সন্তান ও পরিবারকে ঘিরে আবর্তিত। যে পুরুষ সুখ বলতে বোঝেন যে সবাইকে নিয়ে ভালো থাকা। সবকিছুর উপরে যার কাছে স্ত্রী-সন্তান ও পরিবার, এমন পুরুষকে পেয়ে যে কোন নারীই ধন্য বোধ করেন।

বিয়ের পর প্রত্যেক পুরুষই জানতে পারেন যে ১০টি চরম সত্য!

বিয়ে বস্তুটা অনেক পুরুষের কাছেই রীতিমত আতঙ্কের একটা ব্যাপার। অবশ্য আতঙ্কিত হবার কারণ আছে বৈকি। বিয়ের পর পুরুষেরা জানতে পারেন এমন কিছু সত্য, যেগুলো বিয়ের আগে একটুও বোঝা যায় না। এইসব সত্যের কিছু আসলে বাস্তব জীবনের জন্য ভালো, তবে বেশিরভাগই এতদিন ব্যাচেলর জীবন কাটিয়ে আসা পুরুষদের রীতিমত আতঙ্কগ্রস্থ করে ফেলে। বিয়ে করতে চলেছেন? তাহলে অবশ্যই পড়ে নিন এই ফিচারটি!

১) স্ত্রীর মাঝে নিজের মায়ের ছায়া সকল পুরুষই দেখতে চান, কিন্তু এটা আসলে বড় ধরণের বোকামি। কেননা স্ত্রী হচ্ছেন শাশুড়ি, অর্থাৎ স্ত্রীর মায়ের ছায়া। এবং স্বামীর মায়ের সাথে নিজের তুলনা আসলে স্ত্রীদের মারাত্মক ক্ষেপিয়ে তোলে।

২) স্ত্রীর রান্নার দুর্নাম মোটেও করতে নেই, এতে কেবল ঝগড়াকেই ডেকে আনা হয়। অন্যদিকে রান্না বিষয়ক যে কোন প্রশংসা দিয়ে স্ত্রীকে খুশি রাখা যায় দিনভর!

৩) বিয়ে করেছো? আড্ডা বাজির দিন এবার ফুরাল। সংসারে শান্তি চাইলে এ কাজটি করা চলবে না মোটেই!

৪) শ্বশুরবাড়ির আত্মীয় এসেছে? খুশি না হলেও ভীষণ খুশি হবার ভান করতে হবে। কারণ এটা স্ত্রীকে খুশি করে।

৫) বিয়ের আগে যৌন জীবন নিয়ে যতটা আগ্রহ থাকে, সেটা অনেকটাই স্তিমিত হয়ে আসে। বেশিরভাগ পুরুষই অনুভব করেন যে যৌনতা বিষয়টা আসলে প্রতিদিন ভালো নাও লাগতে পারে।

৬) সংসার মানে কেবল আমি-তুমি নই বা একটি মেয়ে সাথে এসে থাকা নয়। সংসার মানে অনেক দায়িত্ব, ধৈর্য, সন্তান, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ইত্যাদি আরও অনেক কিছু।

৭) ঝগড়া করলে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়? অন্তত প্রেমের ক্ষেত্রে ঝগড়া পুরুষের ভারি অপছন্দ। যদিও বিয়ের পর তারা অনুভব করতে পারেন যে মাঝে মাঝে মন খুলে ঝগড়া করে নিলে মন হালকা হয়ে আসে, দাম্পত্যে স্বস্তি ফিরে আসে।

৮) ঝগড়া যে কত মারাত্মক তুচ্ছ সব বিষয় নিয়ে হতে পারে, সেটাও পুরুষেরা বুঝতে পারেন কেবল বিয়ের পর। একটা মশারি, এক কেজি আলু কিংবা টুথপেস্টের ঢাকনাও যে বিশাল ঝগড়া তৈরি করতে পারে, সেটা কেবল বিবাহিত পুরুষের পক্ষেই বোঝা সম্ভব।

৯) নারীরা কেবল নিজের স্বামীর জীবনে অন্য নারীকে নন, ইলেকট্রনিক গেজেটকেও সহ্য করতে পারেন না। টেলিভিশন, কম্পিউটার, স্মার্ট ফোন ইত্যাদি যে কোন পণ্যের প্রতি স্বামীর আসক্তি স্ত্রীর দুচোখের বিষ

১০) সন্তান নিয়ে সুখে শান্তিতে জীবন কাটাবার স্বপ্ন সকল পুরুষেরই থাকে। তবে সন্তান পালনের ও তাঁকে যোগ্য মানুষ করে তোলার কাজটি যে মোটেও সহজ কিছু নয়, সেটা পুরুষ অনুভব করেন কেবল বিয়ে ও সন্তনা হবার পর

Bangla Miss You sms

1) Mon Jokhon Kawk Khub Miss Kore, tokhon Moner Majhe khub Kos2 Hoy. But Jake Miss Kori Se ki Jane? Tar Apon Manusti Take Kotota Miss Korche?
Send From Your Smartphone

2) Apon Hoye Thako Tumi, Dure Jeo Na. Apon Kore Rakbo Ami, Kosto Dibo Na. Kosto Gulo Amay Dio, Tumi Niyo Na. Tomay Koto Miss Kori Tumio Janona. Really Miss You.
Send From Your Smartphone

3) Je Din Thakbona Ami Tomar Kace. Darabona Apon Hoye Tomar Pase. Chole Jabo Onek Dure Aka Kore Tomay. Tokhon Ki Osru Vora Du Chok Niye Miss Korbe Amay ?
Send From Your Smartphone

4) Onek Valobasi 2my, Tumi Hoy2 Bujona ! Onek Miss Kori 2my. Tumi Hoy2 Janona ! Jodi Dure Soriye Daw Amay, Tobu-0 Ami Shara Jibon Valobese Jabo Sudhu 2my. .! ♫I MISS YOU♫
Send From Your Smartphone

5) Hariye Jawa Dingulo Aj Mone Pore Jay. Koto Sriti Kete Geche Hasi Thattay. Jodio Aj Nei kache Tumi, Acho Onek Dure, Tobu Bondhu Tumi Acho Ei Hridoy Jure ! ♫I Miss You♫
Send From Your Smartphone

6) Kichu Kosto Khub Bishal, Ja Sojjo Kora Jai Na ! kichu Betha Eto Osim, Ja Buke Rakha Jai Na ! kichu Manus Eto Apon, Je Hariye Geleo Take Vule Thaka Jai Na ! I Miss You
Send From Your Smartphone

7) Kichu Posno Cilo Toke Gire,R Kokhono Ba Kono Din Tui Ki Asbi Fire?Koto Somoy Jacche Kete Kosto Ther Simanai,Tara Sudu Amake Tor Ahobaner Kotha Janai,Tai Protiti Din Protiti Somoy Kosto Chepe Buke.Citkar Kore Bole Jai Ami Ajo Miss Korci Toke...
Send From Your Smartphone

8) Kolponate Aso Tumi Aso Hridoy Jure. Hridoyer Ispondone Sudu Tor Chobi Ake. Jokhon Tui Chole Jas Chokher O Arale Tokhono Toke Miss Kori Sritir O Vhaje. Really Paglee. <=ZZZ=>
Send From Your Smartphone

9) Jodi Kokhono Hariye Jay Somoyer Srote Tobe Prosno Koro Na Keno Gelam Evabe Hariye. Sudu Mone Rekho Thakbo Ami Joto Dure Tomay Miss Kore Jabo Jiboner Protiti Khone. "I~MISS~ YOU" <=ZZZ=>
Send From Your Smartphone

10) Chole Gelo Koto Raat Nirsongotar Pohor Periye Elo Notuo Shoto Povat.Chole Jacche Koto Din-Shuk Gulo Amar Aktu Aktu Kore Proti Dini Hocche Je Bilin.Chole Jacche Koto Somoy-Opekhar Pohor Periye Ami Ajo Haracchi Tomay..i miss u..
Send From Your Smartphone

11) Hariye Jabo Ami Tomar Thake Onek Dure. Valobashi Valobashi Tomay Ami Bolbona Ar Mukhe. Nijhum Rate Jokhon Tumi Dekbe Rater Tara Vhabe Niyo Sey Tara Hoye Miss Korci Amr Valobasha. <=ZZZ=>
Send From Your Smartphone

12) Megh Hoye Bristy Pore, Tumar Kotha Mone Pore. "Acho tumi Kemon Kore, "Amak Je Eka fele". Parina Ami Eka Thakte", "Mon Chay shudhu tumay Dekhte" "I Miss You"
Send From Your Smartphone

13) Icche Kore Duchok Vore Dekhi TomaY, ....Onek Dure Acho Tumi, Vule Giea AmaY, Tomar Kotha Vabte Vabte SomoY Kete Jay… Dekha Paina Tobu Achi Tomar OpekhaY........
Send From Your Smartphone

14) Amon kicu kotha ace bolte pari na.Amon kicu gan ace gaite pari na.Amon kicu ful ace tulte pari na.Amon kicu Manush ace, jader vulte pari na.Jemon u !
Send From Your Smartphone

Koster sms

1) Chare Jodi Chole Jabi Amay Eka Rekha. Sunno Jodi Kori Dibi Amar Vhubon Take. Tobe Keno Basli Valo Kadali Ojhore. Ar Keno Diye Gali Vhulte Na Para Ojhosro Sriti Ai BuketE.
Send From Your Smartphone

2) Moner Ogochore Shuk Ther Arale-Kosto Niye Buke Nijeke Dure Kothao Harale.Shwapno Gulo Aktu Aktu Kore Jodi Hoy Adhar Kalo- Tumi Fire Aso She Dino Ami Bashbo Tomay Valo..!
Send From Your Smartphone

3) Sarthopor Keno Aj Tor Chokhe Joler Dhara Boy ? Keno Aj Nirobe Pore Tor Hridoy ? Sukh Pakhir Keno Ney Aj Tor Vhubone Alapon ? Karon Tui Je Amar Obujh Valobasha Niye Khele Diyecis Ak Buk JalatoNN. "Felling Pain"
Send From Your Smartphone

4) Amar Akashe Cilo Chad Cilo Chad Ar Alo. Sara Raat Jhosna Dito Basto Amay Valo. Sukh Dukher Sathi Hobe Diyecilo Se Kotha. Vhor Hotey Se Hariye Galo Diye Amay Betha.
Send From Your Smartphone

5) Ami jedin Ondo Hobo Dekbo Nare Kare Valobaso,Kar Buke Matha Rekhe Moner Sukhe Haso,Jedin Ami Cole Jabo Ai Duniya Chere,Seidin Tui Jas Coliya Onno Karor Ghore.Baron Korbo Nare Bondhu Ami Sedin Tore,Sedin Ami Thakbo Suye Oina Matir Ghore..!
Send From Your Smartphone

6) Akdin Tomake Chare Chole Jabo Onek dure. Jani Pichu Fire Dakbena Amay. Tobuo Ai Mon Pore Robe Sarthopor Tomar Opekkhay.
Send From Your Smartphone

7) Khup Dure Tao Keno Ato Kache Mone Hoy Ato Valobashi Tobuo Keno Tumi Amar Noy...!
Send From Your Smartphone

8) Onontokal Dhore Tomar Poth Chaye Nirob Chokher Jole Buk Vhora Betha Niye TomaR Valobashe Jonno Dariye RObo Joto Din Tumi Na Aso FirE...
Send From Your Smartphone

9) Jodi Kono Din Disha Hin Tui Hotat Fire Aali Dekbe A Buk Sedino Faka Rakha Ase Jotone. Joto Dure Jas A Akash Dhore Rakbe Toke Amake. Ful Futabe Sriti Amar Tor Jibone. "Really Paglee"
Send From Your Smartphone

10) Vashci Joto Valo Toke Onek Jotno Kore Toto Shuk Gulo Sob Amay Chere Jacche Dure Sore.Kosto Gulo Sob Kalo Megher Moto Royeche Amar Akash Jure-Tai Hoycce Voy Kokhon Jeno Nijei Nijer Hoyie Jai Dure!
Send From Your Smartphone

11) Kothay Haralo Sei Sukher Chador? Jar Vaje Vaje Chilo 0nek Ador. Sopno Gulo Aj Dhulo Molin! Asha Gulo Hotashay Hocce Bilin.
Send From Your Smartphone

12) "Diyecho Aghat korecho Por, Vebona kotha hoyna Bole Amio 2mar mo2 sarthopor" Bodlayni Akhono Achi Ager moto. Bodle Gecho Tumi Sarthoporer Moto".
Send From Your Smartphone

13) Joriyecho Mayai Tumi, Sajiyecho Ashay,Rangiyecho Jibon Amar, Tomar Valobashay , Kadiyecho Ojhor Jole, Hasiyecho Kothay. Jagiyecho Amay Tumi, Tomar Nirbotay.
Send From Your Smartphone

14) Moron Tumi Thako Kon Ojana Pothe? Amay Ki Songi Kore Nibe 2mar Sathe? Dukkher Boja Onek Vari Boite Na Pari. Niya Jaw R Konodin Jeno firte Na Pari.
Send From Your Smartphone

Bondhutto sms

1) Hajar Tara Akash Vora Cokher Tara tui,Shopno Diye Sajai toke Kanna diye Dhui. Tor Porane Poran Bedhe Valobasa chui, Tui j Amr jibon Bondhu, Moron o j tui.
Send From Your Smartphone

2) Jokhon Moner Akashe Khub Megh Korbe, Kosto Gulo Tomake Tara Korbe,Sukh Gulo Ferari Hoye Jabe, Sopno Gulo Mile Jabe Ondhokare,Thik Tokhono Dekhbe Pase Achi Bondhu Hoye...!
Send From Your Smartphone

3) Prithibi Golakar. Dekha Hobe Hajar Bar. Kotha Hobe Bohu Bar. Ar Bondhuttho Hobe Ak Bar. Sey Bondhuttho Roye Jabe chirokal.
Send From Your Smartphone

4) Dekha Hobei Karone Ba Okarone Kosto Chepe Kichu Khone Hridoyer Tane Ba Chapa Kono Ovimane...!
Send From Your Smartphone

5) Surjo Setoh Din Sase Chole Jay. Ful Setoh Sukiye Jhore Jay. Taka Aj Ase Kal Nay. Bondhu Setoh Chirodin Roye Jay. Tumi Ki Hobe Sey Bondhu Amar ?
Send From Your Smartphone

6) Koti Koti Boner Pakhi Jabe Tumar Bari, Dur Theke Beriye Eso R Dio Na Ari, Ekti Poloke Cheye Dekho Boner Pakhir Danay,Sobar Gaye Dilam Likhe BONDHU valobashi Sudhu 2mai..!
Send From Your Smartphone

7) Meghre Tui Amar Moto Kadis keno Bol..? Dukkho Diye ke Namalo Tor Cokhe Jol..? Ayna 2jon Bondhu Hoye Dukkho kori Vag. Mon Theke Muche Feli Joto Ache Rag..!!
Send From Your Smartphone

8) Bondhu tomay vabchi ami ekla bose ghore, tomar sathe din gulo sob ajke mone pore, nei jodio kache tumi acho moner majhe, tomar hasir misti se sur ajo kane baje.
Send From Your Smartphone

9) Soto Soto Bondhu Amar 2mi Keno Nai,2mar Jonno Ar Koto Din Thakbo Ami Asai,Sudhu Vabi 2mar Kotha Onno Karo Na,Nistur Bondhu 2mi 1bar Aso Na..!
Send From Your Smartphone

10) Ami Amon Akta Toke Chai Je Sarata Jibon Tui Hoyei Thakbe Kokhono Tumi Ba Apni gulor Modhe Hariye Jabe Na?Ami Amon Akta Toke Chai Je Amar Kosto Gulo nijer Mathai Niye Bolbe Ki Kore Bohon Koris Ei Kosto Gulo?Ami Amon Akta Toke Chai Je Sarata Jibon Aki Pothe Cholbe R Bolbe Kono Dini Vhule Jas Na Amay.
Send From Your Smartphone

11) Ami chilam, Ami aci, Ami thakbo, Bondhu hoye tor Pase, Tui khuje dekh Amake , Tor Hridoyer Majhe....
Send From Your Smartphone

12) Bondhu tume asbe kobe moner dorja khule? Bondhu tume asbe kobe chena poth vule? Bondhu tume moner majhe notun shopno aka,, Bondhu tmr khobor sara monta boro aka..!!
Send From Your Smartphone

13) 2mi Amar Nishi, 2mar jonno ekhon ami Bajabo Bashi, bashir shure 2mar tute dekhte chai halka ek2 hashi.. 2mi jano na go Bondhu ami 2may koto valoBashi.<=¤¤=>
Send From Your Smartphone

14) Shopner maje acho tomi pothik hoye! Akasher maje acho tomi tara hoye! Fuler maje acho tomi vromor hoye! R, Amar maje acho tomi amar bondhu hoye.
Send From Your Smartphone

Jokes sms

1) Pakhi gan gay bone.Manush pream kore phone.kotha bole gopone.Dekha kore nirjone.kosto kore dujone.Betha pay akjone.Bolo akjon k Chele na Meye....?
Send From Your Smartphone

2) Aklok protidin hospitaler samne bikale ghora fera kore.Doctor flow kore jiggash korlo vai apni protidin ekhane bikale ghora fera koren keno.Haramjaday bollo apnar sineboard e je lekha Mohila dekhar somoy 4.00PM theke 6.00PM porjonto.
Send From Your Smartphone

3) Baba: Ebar eid a tume ki nibe mamoni? Meye: Akta vai. Baba: Eider to r koyek din baki, eto taratari vai ana somvob na! Meye: Tahole besi kore lok lagiye dao..!!
Send From Your Smartphone

4) Teacher:Biggan Mane ki? Boltu:Boro bonduk.Teacher:What...? Boltu:Big-Mane boro R Gun-Mane bonduk.Teacher:Bolture keo Mairalaaa.
Send From Your Smartphone

5) Begun - 60taka, alu-28taka, dall-110taka, oil-120taka, moris -200taka . But 1ta missed call free, Tobuo missed call paina,moner dam ki komegechhe ! <=¤¤=>
Send From Your Smartphone

6) Teacher:Boloto bissher sob cheye boro Bank er name ki? Student:Toylet sir.Teacher:dhur salaaaaaa.Student:Haramjada sob income to toylet ei joma hoy.Teacher:Behush. . . ?
Send From Your Smartphone

7) Akdin ak pagol doctor k jigges korlo! Pagol: doctor sab apni koto dur porcen? Doctor: b a porjonto. Pagol: sala ato dine 2 ta okkhor sikhcos tao abar ulta..!!
Send From Your Smartphone

8) Wife:Tumi jodi Message hote tahole Save kore rakhtam.Husband:Tumi jodi Ring tone hote tahole Tomay Aksopta pre change kore Ditam.Shali:Haram jadare Mairalaaaa Apa.
Send From Your Smartphone

9) Hotath ekta accedient holo manusher khub vir jome gelo ke accedient hoiche tao dekhte payna abul.Hotath abul dekhar jonno chitkar kore bole othlo eta to amar bap chilo.vir vengee gelo abul vitore dhuke dekhe ekta kukur accedient kore more ache.
Send From Your Smartphone

10) Jokhon bristi hoy, Tomar kotha mone pore. Jokhon sei bristi te ami bhije jai, Tokhon o tomakei sudhu mone pore. Ebaar boloto amar chhata ta kobe ferot debe?!! <=¤¤=>
Send From Your Smartphone

11) Bicharok:Tumi meyetike chumo diyesile keno.Boltu:Ami tar gayer genjeer samne lekha dekhlam kiss Me tai dilam.Bicharok:ki?Boltu:Vagoo valo pichoner lekha flow korinai Sekhane lekha USE Me.
Send From Your Smartphone

12) Boltu:Sir apni protidin oi cheletake Nimai bole daken keno.Sir:Cheleta protidin amake Nim pata Ene dey tai take Nimai daki.Boltu:Sir ami apnake protidin Jam pata Ene dibo amake Jamai bole dakben.
Send From Your Smartphone

13) Chele:Bash bagane mathar opur chad otheche oi mago amar biye kora bou ta gelo koie.Maa:Bou tomar chole geche ager premiker kache tumi ekhon vago giye choto salir sathe.
Send From Your Smartphone

14) Meye:Facebook e sobi upload diye lekhche amake kemon dekha jay.Chele:Tor baap e 20000tk diye Mobile kine dite parche 50tk diye Ekta Ayna kine dite pare nai.
Send From Your Smartphone

Kemon Acho Sms

1) Bose Asi Eka Eka Prano Bondhur Nay Dekha. Sukh Pakhir Sathe Holo Kotha Khule Bollam Moner Betha. Dana Mile Urlo Pakhi Gelo Sey Bondhur Bari. Giye Sey Kane Kane Bollo Kemon Aso Bondhu Tumi ?
Send From Your Smartphone

2) 2mi jodi mon die, amer dukkho gulu dekhte. 2mi jodi amer kanna, kan pethe shunte. Tobe nije nijei, amer jonno kadte. So kemon acho 2mi? Ami cai jante.
Send From Your Smartphone

3) Kemon Acho Tumi Jana Holo Na. Din Periye Rat Holo, Koto Somoy Kate Gelo . Tobuo Tumi Nila Na Khobor Bolla Na Tumi Acho Kemon. Bolo Na Bondhu Acho Kemon ?
Send From Your Smartphone

4) Dekha Nai Kotha Nai, Onek Holo, Kemone Acho Vule Age Taha Bolo? Sobinoy Tumar Kache Jante Ami, Doya Kore Bolo Bondhu Kemon Acho Tumi?
Send From Your Smartphone

5) Tumi Akhun Ki Kortecho, Ami Kichui Janina. Tumi Akhun Kothay Acho, Ta O Ami Janina. Tumi Akhun Ki Vabe Acho, Seta O Ami Janina. Ami Sudhu Jante Chai Bondhu Kemon Acho Tumi.
Send From Your Smartphone

6) Bose Asi Nirale Tomar Kotha Mone Pore. Tumi Aso Koto Dure Amr Chokher Arale. Kemon Aso Tumi Bolo Na Amare ?
Send From Your Smartphone

7) Vorer Sathe Bondhutto Hoyechi,Dupurer Sathe Ari,Sondha Bela Prodip Jele Asbo 2mar Bari.Dukkho Bule 1tu Haso,Jani Amar Upor Oviman Korco Tar Por-O Boli Kmon Aso?..!
Send From Your Smartphone

8) Amar Jai Jai Din,2mai Mone Pore Protidin.Amar Nei Nei Valo Mon,Bondhu 2mi Aso Kemon?Chai Chai Proijon,2mi Amar Apon Jon.Cupi Cupi Boli Ami,Kemon Aso Bondhu 2mi?..!
Send From Your Smartphone

9) Bose Achi AkLa Ami Nijum NiraLay. Porce Mone TomaR Kotha, BavCi Ami Tai. Tumi Cara Amar A MoN AkLa RoYe Jay. Bondhu Tumi Acho Kemon MoNTa JaNTe Cay?
Send From Your Smartphone

10) Pip pip Hello,Kemon acho bolo? Tik tik ghori ,kotha nai sorry. Tip tip bristi ,Udas tai dristi. Ding dong ghonta valo nai monTa.
Send From Your Smartphone

11) SMS Obosor Somoyer Sathi, Tension Er Doctor, Relation Er Chiti, Dukher Santona, Ovimaner Gan, Hasir FuN, SMS Kore Janaw Kemon acho Jaan.
Send From Your Smartphone

12) Kajol Kalo Akhi Tomar, Chader Moto Mukh, Na DekhLe Bondhu TomaY Lage Na J Sukh, Jekhane Acho JeVabe Acho VaLo Theko Tumi, Mon CaiLe Khovor Nio KemoN Achi Ami.
Send From Your Smartphone

13) Gacher pata,sagorer dew. Bondhu tor khobor jane na kew. Akashe chad,nodite jol. Bondhu tui kemon achis amay ektu bol.
Send From Your Smartphone

14) Ak cokhe ghum r ak cokhe sopno, Ak pashe nil r ak pashe kashbon, Ak pashe shomudro r ak pashe pahar, Ak pashe 2mi,R ak pashe ami. Bolona janupakhi kemon aso 2mi..?..!
Send From Your Smartphone
Blogger দ্বারা পরিচালিত.